In This Blog You Can Find Articles Regarding Indian Arts, Science, Culture, Philosophy ,History ,Spirituality ,Rational and CREATIVE THOUGHTS. To ENFORCE An Earthly Life Into The DIVINE Life keeping the normal life style intact,to innovate and to reveal the new things to serve THE MOTHER- EARTH and HER DWELLERS I am inviting you to join us. Be a follower and share your thoughts. Visit https:// www.sridoctor.com to know more.
Translate
Tuesday, November 11, 2025
ওঁ-কে কেন ‘সাউন্ড অফ ইউনিভার্স’ বলা হয়? - আধুনিক কসমিক থিওরি
Saturday, October 18, 2025
আলো, শক্তি ও মা কালী: ঘরে ঘরে প্রদীপ জ্বালানোর আধ্যাত্মিক দৃষ্টি
কালীপুজোর রাতে বাংলার ঘর, উঠোন, বারান্দা, পথঘাট থেকে শ্মশান পর্যন্ত প্রদীপের আলোয় ঝলমল করে ওঠে। অনেকেই এটাকে শুধু উৎসবের সাজ বা অমাবস্যার আলো বলে মনে করেন, কিন্তু এই প্রদীপজ্বালানোর রীতির জড় roots রয়েছে প্রাচীন শাক্তধর্ম, গ্রামীণ লোকবিশ্বাস, পূর্বপুরুষ আর তন্ত্রসাধনার সঙ্গে। এই আলো কেবল অন্ধকার ভাঙে না, বরং দেবীর আহ্বান, অশুভশক্তি নিবারণ, জীবনীশক্তি রক্ষা এবং শক্তির অভিষেকের প্রতীক।
উৎস: অন্ধকার থেকে শক্তির আহ্বান
কালীপুজো হয় কার্তিক অমাবস্যায়—যে রাতে আকাশে একফোঁটা চাঁদের আলোও থাকে না। প্রাচীন শাস্ত্রে বলা আছে, “অন্ধকারই শক্তির অগ্নিপথ”, তাই সেই রাতে আলো জ্বালিয়ে শক্তির আগমনকে স্বাগত জানানোর প্রচলন গড়ে ওঠে। গ্রামবাংলায় বিশ্বাস ছিল, কার্তিকের অমাবস্যায় অশরীরী শক্তি, ভূতপ্রেত আর দুর্ভাগ্যের ছায়া নেমে আসে। তাই বাড়ির চার কোণে, দরজার সামনে, তুলসীতলার পাশে কাঁচা প্রদীপ জ্বালিয়ে অশুভ শক্তিকে দূরে রাখা হত।
তন্ত্র ও প্রদীপ: শক্তির আসন প্রস্তুতি
তান্ত্রিক পূজায় আগুনকে ধরা হয় জীবন্ত মাধ্যম—‘অগ্নি দেবীশক্তির মুখ’। তাই আগে ঘরে যে প্রদীপ জ্বলত, তা ছিল কালীকে ডাকার এক আধ্যাত্মিক ডাক। শাস্ত্রে বলা আছে, মা কালী থাকেন দিকদিগন্তের অন্ধকারে, তাই আলো দিয়ে তাঁর পথ তৈরি করা হয়। অনেক তান্ত্রিক সাধক প্রদীপের শিখায় ধ্যান করতেন, এবং শিখাকে দেবীর জিভ, কেশ, বা চক্ষুর প্রতীক মানতেন। প্রদীপ জ্বালানো মানে পূজার মঞ্চে শক্তির আগমন ঘটানো।
সরষের তেলের প্রদীপ ও গ্রামীণ ঐতিহ্য
বাংলায় ঘরে প্রদীপ জ্বালানোর সঙ্গে সরষের তেলের যোগ সবচেয়ে গভীর। বিশ্বাস ছিল, সরষে তেল অশুভ শক্তিকে পুড়িয়ে দেয়। গ্রামে গৃহবধূরা সন্ধ্যায় উঠোনে, গোয়ালের পাশে, বারান্দায় এবং বট বা নিমগাছের নিচে প্রদীপ জ্বালাতেন, যাতে মা কালী অশুভ শক্তিকে বিনাশ করেন। অনেক পরিবার আজও অঘোরী তেলের প্রদীপ জ্বালিয়ে কালীকে সন্তুষ্ট করার রীতি বজায় রেখেছে।
পূর্বপুরুষের আত্মা ও ভূতচতুর্দশীর সংযোগ
কালীপুজোর আগের দিন ভূতচতুর্দশী। এই রাতে ১৪টি প্রদীপ জ্বালিয়ে পূর্বপুরুষের আত্মাকে শান্ত ও সন্তুষ্ট করার এক আদি প্রথা প্রচলিত। ধারণা ছিল, অমাবস্যার অন্ধকারে পিতৃপুরুষেরা ভাসতে থাকেন এবং আলো দেখে তারা পথ খুঁজে পান। তাই বারান্দা, সিঁড়ি, চাতাল, উঠোনে প্রদীপ রেখে পূর্বপুরুষকে আহ্বান ও আশীর্বাদ চাওয়া হত। এই বিশ্বাস থেকেই পরের দিনে কালী আরাধনার প্রদীপের সংস্কৃতি আরও গভীর হয়।
দরজা, জানালা ও ছাদে আলো: দেবীর পথপ্রদর্শন
গ্রামবাংলার বহু অঞ্চলে বিশ্বাস ছিল, দেবী কালরাত্রিতে আকাশপথে চলেন। তাই ছাদে, গাছের মাথায় বা বাঁশের উপর প্রদীপ বেঁধে আলো তুলে ধরা হত। একে বলা হত “আকাশবাতি” বা “দীপালোক”। আবার বাড়ির দিকনির্দেশে প্রদীপ রাখাকে ধরা হত কালী ও লক্ষ্মী দুই দেবীর পথপ্রদর্শন হিসেবে। কারণ এই রাতেই কিছু অঞ্চলে দুয়োকেই একসঙ্গে আহ্বান করা হয়।
অশরীরী শক্তি প্রতিরোধে প্রদীপের ভূমিকা
লোকবিশ্বাস ছিল, অমাবস্যায় ‘দুষ্ট আত্মা, শাকচুন্নি, ডাইনিবেগুনির’ আসর বেশি থাকে। প্রদীপের আগুনে আগুনদেবতা অশুভ শক্তিকে পুড়িয়ে নষ্ট করেন—এই ধারণা থেকেই ঘরের চারকোণে, পুকুরঘাটে ও উঠোনে প্রদীপ রাখা হত। আগুন মানে জীবন, আলোক, রক্ষা ও শক্তির উপস্থিতি।
কালীপুজোর প্রদীপজ্বালানো কোনো সাজসজ্জার অংশ নয়—এটি প্রাচীন আচার, তান্ত্রিক আহ্বান, পূর্বপুরুষ স্মৃতি, অশুভনাশ ও দেবীর শক্তির আলোক প্রতিষ্ঠা। ঘরে ঘরে প্রদীপ মানে একদিকে দেবীকে স্বাগত, অন্যদিকে নিজস্ব ভয়, অন্ধকার, মৃত্যুচিন্তা ও দুর্ভাগ্যের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ।
আজ আলোর ঝলকানিতে অনেকেই এর মূল তাৎপর্য ভুলে গেছেন, কিন্তু বাংলার প্রদীপসন্ধ্যা এখনো বহন করে এক গভীর আত্মিক ইতিহাস—যেখানে প্রতিটি শিখা হল শক্তির চোখ, রক্ষার বলয় এবং আলোকের শপথ।
Tuesday, August 26, 2025
প্রতি পূজায় গাছের পাতা ব্যবহার : শাস্ত্রীয় ও বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ
হিন্দু ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানে গাছের পাতা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বেল, তুলসী, অশ্বত্থ, দুর্বা ইত্যাদি পাতা ব্যবহার করা হয় প্রায় প্রতিটি পূজায়। এই প্রথার মূল ভিত্তি কেবল কুসংস্কার নয়; বরং এর পেছনে রয়েছে গভীর শাস্ত্রীয় ব্যাখ্যা ও বৈজ্ঞানিক তাৎপর্য।
শাস্ত্রীয় ব্যাখ্যা
বেলপাতা
শাস্ত্রীয় উল্লেখ : “ত্রিপত্রং বিল্বপত্রং যঃ শিবায়ার্পয়েত্ সদা, সর্বপাপ বিনাশায় সর্বানন্দ ফলপ্রদম্।” (শিব পুরাণ)
অর্থ : তিন পাতাযুক্ত বেলপত্র শিবকে অর্পণ করলে সব পাপ নাশ হয় এবং আনন্দ লাভ হয়।
প্রতীক : তিনটি পত্র = ব্রহ্মা, বিষ্ণু, মহেশ্বর / শিবের তিন চোখ।
তুলসী পাতা
শাস্ত্রীয় উল্লেখ : “তুলসী দলমত্রেণ জলস্য চুলুকেণ চ, বিকুণ্ঠম্ লভতে ভক্ত্যা শ্রীকৃষ্ণো নাত্র সংশয়ঃ।” (পদ্ম পুরাণ)
অর্থ : একটি তুলসী পাতা বা এক চুলুক জল দিয়েও ভক্তিপূর্বক ভগবানকে সন্তুষ্ট করা যায়।
প্রতীক : তুলসী দেবীকে শাস্ত্রে বিষ্ণুপ্রিয়া বলা হয়।
অশ্বত্থ পাতা
শাস্ত্রীয় উল্লেখ : “অশ্বত্থঃ সর্ববৃক্ষাণাম্।” (ভগবদ্গীতা ১০.২৬)
অর্থ : ভগবান নিজেই বলেছেন—গাছদের মধ্যে আমি অশ্বত্থ।
প্রতীক : চিরন্তন জীবন, আধ্যাত্মিক শক্তি।
দুর্বা ঘাস
শাস্ত্রীয় উল্লেখ : “একবিংশতিদলপত্রেণ যঃ সংযোজ্য বিনায়কং পুজয়েত্ দুর্বালতাভিশ্চ সর্বান্ কামান্ লভতে ধ্রুবম্।” (গণেশ পুরাণ)
অর্থ : একুশটি দুর্বা দিয়ে গণেশকে পূজা করলে ভক্ত সকল কামনা পূর্ণ হয়।
প্রতীক : দীর্ঘায়ু, সমৃদ্ধি ও অসীম শক্তি।
অন্যান্য পাতা
আমপাতা → সমৃদ্ধি (গ্রন্থ: কাশ্যপ সংহিতা)
ধানচারা → অন্নপূর্ণার প্রতীক
পদ্মপাতা → লক্ষ্মীর প্রতীক (ব্রহ্ম বৈবর্ত পুরাণ)
বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা
বেলপাতা
ঔষধি গুণ : ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ, হজমশক্তি উন্নত করে।
গবেষণা : Journal of Ethnopharmacology (2004) তে বেলপাতার অ্যান্টি-ডায়াবেটিক প্রভাব প্রমাণিত হয়েছে।
তুলসী পাতা
ঔষধি গুণ : অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, ইমিউন বুস্টার।
গবেষণা : Journal of Ayurveda and Integrative Medicine (2014) এ তুলসীকে “Elixir of Life” বলা হয়েছে।
অশ্বত্থ পাতা
বৈশিষ্ট্য : দিনে-রাত অক্সিজেন ছাড়ে (Crassulacean Acid Metabolism এর মাধ্যমে)।
গবেষণা : Indian Journal of Experimental Biology (1997) – অশ্বত্থ পাতায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণ পাওয়া গেছে।
দুর্বা ঘাস
ঔষধি গুণ : রক্তক্ষরণ বন্ধ, প্রদাহ হ্রাস।
গবেষণা : International Journal of Pharmacognosy (2010) – দুর্বা ঘাসের হেমোস্ট্যাটিক প্রভাব প্রমাণিত।
অন্যান্য পাতা
আমপাতা : অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ডায়াবেটিক প্রভাব (Phytomedicine Journal, 2013)।
পদ্মপাতা : শরীর ঠান্ডা রাখে, ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক (Chinese Journal of Natural Medicines, 2015)।
সামাজিক ও পরিবেশগত তাৎপর্য
গাছের সঙ্গে দেবতার সম্পর্ক তৈরি হওয়ায় মানুষ গাছ কেটে ফেলতে ভয় পায়, ফলে প্রকৃতি সংরক্ষণ হয়।
উৎসব উপলক্ষে গ্রামে গাছ লাগানো হতো → পরিবেশ রক্ষার সাংস্কৃতিক কৌশল।
পূজায় পাতা ব্যবহার মানে লোকসংস্কৃতি + প্রকৃতিবিজ্ঞান + আধ্যাত্মিকতা একসাথে।
শাস্ত্র ও আধুনিক বিজ্ঞান উভয়ই প্রমাণ করে—বেল, তুলসী, অশ্বত্থ, দুর্বা ও অন্যান্য পাতা পূজায় ব্যবহার কেবল ধর্মীয় আচার নয়; এর সঙ্গে মানুষের শারীরিক স্বাস্থ্য, মানসিক প্রশান্তি, পরিবেশ রক্ষা ও সামাজিক ঐক্য নিবিড়ভাবে যুক্ত।
তাই প্রাচীন ঋষিরা এই পাতাগুলোকে দেবতার অর্চনায় যুক্ত করেছেন—যাতে মানুষ প্রকৃতিকে পূজা করার মাধ্যমে প্রকৃতিকে রক্ষা করে এবং আধ্যাত্মিক-ভৌত উভয় কল্যাণ লাভ করে।
Our Website:
https://www.sridoctor.com/about.php
Sri Yoga Centre Ashram Google:
https://share.google/b9sVmwJEpISflZsrL
Bengal Spirit Blog:
https://share.google/sKQyOtfeAIxKWHOrY
Ashram and Maths blog:
https://share.google/ZEwwsNBmuL2GwUmwQ
Sri Yoga Centre Ashram Facebook Group:
https://www.facebook.com/share/g/1Z6QftRsFj/
Sri Yoga Centre Ashram Facebook Page:
https://www.facebook.com/share/1CyybonM5p/
Sri Yoga Centre Ashram Youtube Channel:
https://youtube.com/@sriyoga_center?si=08LpHh8o1u2MrngM
Sridoctor Blog:
Saturday, August 23, 2025
সন্ধ্যা আরতির সময় শঙ্খ, ঘণ্টা ও করতাল একসাথে বাজানো : আধ্যাত্মিক ও বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি
Wednesday, August 13, 2025
মন্দিরে ঘণ্টা বাজানোর পেছনে আধ্যাত্মিক ও বৈজ্ঞানিক তাৎপর্য
ভারতীয় উপমহাদেশে মন্দিরে প্রবেশের আগে ঘণ্টা বাজানো একটি প্রাচীন প্রথা। প্রায় সব হিন্দু মন্দিরের প্রবেশদ্বার বা গর্ভগৃহের সামনে ঘণ্টা ঝোলানো থাকে। অনেকের কাছে এটি কেবল একটি আচার মনে হলেও এর পেছনে গভীর ধর্মীয় তাৎপর্য এবং বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা উভয়ই রয়েছে।
ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় প্রেক্ষাপট
প্রাচীন শাস্ত্রে ঘণ্টাকে "ঘণ্টানাদ" বলা হয়েছে, যা দেবতাদের আহ্বান ও অশুভ শক্তি দূর করার প্রতীক।
স্কন্দ পুরাণ ও শিব পুরাণে উল্লেখ আছে যে, ঘণ্টার শব্দ পরিবেশকে পবিত্র করে এবং মনকে একাগ্র করে তোলে।
পূজা শুরুর আগে ঘণ্টা বাজানো মানে ভক্তি ও মনোযোগ দিয়ে ঈশ্বরের কাছে উপস্থিতি জানানো।
আধ্যাত্মিক তাৎপর্য
মনের একাগ্রতা বৃদ্ধি
ঘণ্টার ধ্বনি মনোযোগ ছড়িয়ে থাকা ভক্তের মনকে কেন্দ্রীভূত করে। এটি প্রার্থনার জন্য মনকে প্রস্তুত করে।
নেতিবাচক শক্তি দূরীকরণ
বিশ্বাস করা হয় যে ঘণ্টার শব্দে আশেপাশের অশুভ প্রভাব দূর হয়।
ঈশ্বরকে আহ্বান
ঘণ্টা বাজানোকে ঈশ্বরের উপস্থিতি জানানোর একটি মাধ্যম হিসেবে ধরা হয়।
বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা
১. শব্দ তরঙ্গের প্রভাব
ঘণ্টা বাজালে একটি নির্দিষ্ট কম্পাঙ্কের (frequency) শব্দ তরঙ্গ উৎপন্ন হয়, যা সাধারণত ২১৬ Hz থেকে ৫০০ Hz এর মধ্যে হয়।
এই কম্পন বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে এবং ৭ সেকেন্ড পর্যন্ত স্থায়ী হয়, ফলে চারপাশের শব্দ দূষণ ও মনোযোগ বিচ্ছিন্নকারী আওয়াজ ঢেকে যায়।
২. মস্তিষ্কে স্নায়ুতন্ত্রের প্রভাব
ঘণ্টার শব্দ আলফা ব্রেনওয়েভ (α-waves) সক্রিয় করে, যা শান্তি, মনোযোগ এবং মানসিক স্বচ্ছতা বাড়ায়।
এটি ধ্যান (meditation)-এর জন্য উপযুক্ত মানসিক অবস্থা তৈরি করে।
৩. পরিবেশ জীবাণুমুক্ত করা
ঘণ্টা সাধারণত তামা, পিতল বা ব্রোঞ্জ দিয়ে তৈরি হয়। এই ধাতুগুলি শব্দ উৎপাদনের সময় কম্পনের মাধ্যমে বাতাসে উপস্থিত কিছু ক্ষুদ্র জীবাণুর কার্যক্ষমতা কমিয়ে দিতে সাহায্য করে।
৪. শরীরে কম্পনের প্রভাব
ঘণ্টা বাজানোর সময় সৃষ্ট কম্পন কানে প্রবেশ করে শ্রবণ স্নায়ু (auditory nerve) উদ্দীপিত করে, যা মস্তিষ্কে প্রশান্তির সংকেত পাঠায়।
এই কম্পন হৃদস্পন্দন ও শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি সামঞ্জস্যপূর্ণ করে।
মন্দিরে ঘণ্টা বাজানোর প্রথা শুধু একটি ধর্মীয় আচার নয়—এটি মানুষের মন, শরীর ও পরিবেশের জন্যও উপকারী। প্রাচীন ঋষি-মুনিরা বৈজ্ঞানিক যুক্তি বুঝেই এই রীতি প্রবর্তন করেছিলেন। ঘণ্টার ধ্বনি আমাদের মনোযোগ বাড়ায়, পরিবেশকে শান্ত ও পবিত্র করে, এবং ঈশ্বরচেতনার সঙ্গে যুক্ত হতে সাহায্য করে।
আজকের দিনে, বৈজ্ঞানিক গবেষণাও প্রমাণ করছে যে এই প্রাচীন রীতির পেছনে গভীর যুক্তি রয়েছে, যা আমাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সঙ্গে বিজ্ঞানের এক সুন্দর সমন্বয়।
Wednesday, August 6, 2025
🕉️ শ্রাবণ মাসে শিবপূজার মাহাত্ম্য ও তার পেছনের পৌরাণিক কাহিনি
Featured Posts
ওঁ-কে কেন ‘সাউন্ড অফ ইউনিভার্স’ বলা হয়? - আধুনিক কসমিক থিওরি
ওঁ বা ॐ হল ভারতীয় আধ্যাত্মিক সাহিত্যে বর্ণিত সবচেয়ে প্রাচীন ও শক্তিশালী ধ্বনি। বৈদিক গ্রন্থ, উপনিষদ, তন্ত্রশাস্ত্র ও যোগবিদ্যা—সব ক্ষেত্রে...
Popular Posts
-
INDOLOGY- Is a subject. But here it is for talking about the heavenly Earth in coming days............. .....PLEASE BECOME A FOLLOWER ...
.jpeg)
.jpg)
.jpeg)
.jpeg)
.jpeg)
%20(6).jpeg)