Translate

Showing posts with label Bengal. Show all posts
Showing posts with label Bengal. Show all posts

Monday, September 2, 2024

এক বঙ্গসোনার বিলাপ

'VEDIC SOBON' : The Discovery of 'SriDoctor', Dr Rajatsubhra Mukhopadhyay,- A New Contribution to the INDOLOGICAL RESEARCH. ✨✨⭐⭐⭐⭐✨✨✨ https://amzn.to/3MPWZAH ✨✨✨


Bengali Foods

 
এক বঙ্গসোনার বিলাপ

আমার দুঃখের শেষ নাই 
আমি মাছ খাই আবার শ্যাম চাই 
তাই আমার দুঃখের শেষ নাই। 

আমি বৃন্দাবন কাশীতে গিয়ে 
ক্ষীর মাখন খুঁজি 
দীঘায় গিয়ে গলদা আর 
ক্র্যাবের ঠ্যাং নিয়ে যুঝি,
তাই আমার পাশে কেউ নাই 
আমার দুঃখের শেষ নাই ।

আমি ফুল, মাটি, গান,
 'নিরীহ' মানুষ ভালবাসি 
সারা বিশ্বটা ভালবাসি, 
এই দেশটাকে, এর জনগনকে ভালবাসি।
আবার যারা 'দেশের' কথা বলে 
তারা প্রায় সবাই নিরামিষাশী।
 আমি মাছ, মাংস, পিঁয়াজ, রসুন ভালবাসি। 
তাই বড়ো একা অথচ মহত্ত্বের অভিলাষী।
তাই আমার দুঃখের শেষ নাই 
আপন মনেই গান গাই।

আবার সেই 'নিরীহ' দেখতে 
যারা কেউ কেউ মাংসাশী বা নিরামিষাশী 
এই ভারতেই বসে ভারতের সর্বনাশী,
আমি ঐ লোকগুলোর দমন পীড়নের প্রত্যাশী।
তাই আমি একা।
 কোথাও আমার ঠাঁই নাই 
তাই আমার দুঃখের শেষ নাই ।

অনেক ঘুরে সারা দেশে
 ঠাকুর তোমরা তিনজন ছাড়া 
আর কাউকে পাই নাই। 
তাই তুমিই আমার ঠাঁই 
আমার দুঃখের শেষ নাই ।

একটা কথা,
প্রভু জগন্নাথের দুর্গাষ্টমীতে
 মাছের ভোগ হয়
একথা কেন সবাই চেপে যায়? 
আমার দুঃখের শেষ নাই।









Friday, August 2, 2024

ভুতের রং (Colour of the Elements)

'VEDIC SOBON' : The Discovery of 'SriDoctor', Dr Rajatsubhra Mukhopadhyay,- A New Contribution to the INDOLOGICAL RESEARCH. ✨✨⭐⭐⭐⭐✨✨✨ https://amzn.to/3MPWZAH ✨✨✨⭐⭐⭐⭐✨✨ I Need Your Help with Sharing THIS BLOG'S POST S. If You have any question, you can write freely. 🙏🏻🙏🏻🙏🏻💐
✨✨✨✨✨✨✨✨✨
      
          ভুতের রং 

ভুতেদের (Matter) নিয়ে ভৌত জগৎ
 ভুতের জগৎ হলেই বা
 'বস্তু'সকল ভুতেদের দান 
'মৌল' না হয় ক'লেইবা।‌ 

মৌলিক তারা একশর ও বেশী
 নিজেদের গুনে বিচিত্র 
যত রসায়ন ফিজিক্স বিদ্যা 
তাদের নিয়েই আলোচিত।

ভুতেদের নিয়ে ভৌত জগৎ
ভুতের জগৎ হলেইবা 
'বাংলার ভুত' চিরকাল তারা
 প্রেতেদের সাথে বন্দিত
প্রেতরা কিন্তু আত্মা জগতে 
পরমাত্মনে কেন্দ্রীত।

ভুতেদের নিয়ে ভৌত(Mass) জগৎ 
'শক্তি'(Energy )তাদের যমজ যে 
ভুতের আর শক্তি সদা ক্রিয়ায় বাঁধা
তারা চক্রাবর্তে বর্তিত।

 চিরকাল চলে এই খেলাধূলা 
'আত্মা' (Soul)সেথায় কোথায় রে? 
'বোধে'র(Consciousness ) ভেতরে আত্মা নিবাস
 আত্মা তোমার অন্তরে।

তাই যদি হয় এই বোধের নিচয়(নিশ্চয়)
 'বোধ' ঐ ভুতগুলোরও অন্দরে 
তাই 'মৌল'(Element )গুলো এমন সরস 
শতাধিক তারা লীলা করে।

 স্পেকট্রোস্কোপি মেশিন দিয়ে 
কোন মৌলের রং বলতে পারো 
কিম্বা 'পালসারে' আসা আলো নিয়ে 
তারা-র মৌল ধরতে পার। 

কিন্তু যদি প্রশ্ন করি
 ঠিক লোহাটাই কেন লাল কাল হল?
 সূর্য রাজার রামধনুকে ছয়টি আরও রং ছিল। আবার এটাও তো ঠিক 
আদি গ্যাসীয় কণায় ঐ মৌলগুলো সব ছিল
 সূর্য যখন অন্ধকারে জন্ম নেবে ভাবছিল। 

মৌলগুলো যে রং ছড়ায় 
স্পেকট্রোস্কোপে পাল্সারে, 
সূর্য যখন অন্ধকারে 
সে রং কোথায় পেলেন রে?

আবার জবার দলে যে লাল দোলে 
কিম্বা গোলাপ কিংশুকে
 সূর্য থেকেই নিল কি তারা 
'বোধে'র জোরে রং ছেঁকে?

হতেই পারে, 'আত্মা' আছে 
তাই 'বোধ' ও আছে সঙ্গে তার 
তবে 'সূর্য' নাকি সেই 'মৌল প্রভাব' 
বিশ্বে এত রং য়ের ছাপ?

যদি লোহার বরে রক্ত লোহিত 
নীল তামার বলে চি়ংড়ীর
ফুলেরও তা হতেও পারে 
অথবা 'সূর্য' 'মৌল' দুই ই জমায় ভীড়।

কোন বোধেতে কোন সে প্রকাশ 
কোন ক্রিয়ার ই কোন ফলে 
আত্মা হল বোধের উৎস 
আত্মাময় তো সকলে।

আত্মার ক্রিয়া খুবই সূক্ষ্ম
 খুবই গতি ধীর লয়ে 
সূর্য,মৌল, বনস্পতি 
পরস্পরে নেয় সয়ে।

নইলে কেন তরুলতা 
ফুল ও পাতা রকম রকম রংয়ে ভরা?
 এক এক আত্মা এক এক চয়েস 
জীনের (Gene) কোডে বোঝাপড়া ।

প্রেতাত্মাদের আত্মা বোঝা
 সাধন পথে সাধুর কাজ 
ল্যাবরেটরির ভেতর জুড়ে 
মৌল কণায় ভুতের নাচ।

রজতশুভ্র 
২.৮.২৪
⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐

**Color of Mass and Matter**

In the realm of matter, where mass resides,
In the physical world, they play their part.
Mass grants the gift of 'elements,'
Their essence pure, they leave their mark.

Over a hundred elements there are,
Each unique in its own way.
Chemistry and physics celebrate them,
In their varied forms, they hold sway.

Mass rules this physical domain,
Energy in constant twin embrace.
What force begets their power,
In cyclic dance, they find their place.

This eternal game continues,
Where, oh where, lies the soul?
The soul resides within awareness,
In consciousness, it finds its goal.

Thus, if awareness is the key,
It dwells within the mass too.
So lively are these elements,
In their hundredfold play, they pursue.

With spectroscope, you might discern,
The color of an element's light.
Or from a pulsar's distant beam,
Unravel a star's hidden might.

Yet if I ask why iron is red,
Or why the sun’s rainbow holds more than six,
It is true, those primal gaseous particles,
Contained all these elements when the sun began its fix.

Elements spread their hues,
In spectroscopes and pulsar beams.
When the sun was born from darkness,
Where did it find these colors’ gleam?

The red in hibiscus, the rose's blush,
Did they siphon sun's light through conscious grasp?
Perhaps, with soul comes awareness,
They sieved the colors through their clasp.

It might be so, for soul exists,
And with it, awareness stands.
Sun’s influence or elemental might,
Could craft this colorful expanse.

If iron makes our blood red,
And copper blue in shrimp’s display,
Flowers too might follow suit,
Or the sun and elements blend their way.

In what awareness, which display,
Which action's consequence can tell?
Soul is the source of all insight,
In its essence, we all dwell.

Soul’s actions are subtle,
Its motion gentle, slow.
Sun, elements, and flora,
Together in a steady flow.

Otherwise, why would flora,
Show such varied hues in bloom?
Each soul chooses, in its genes,
Colors coded in nature's loom.

Understanding souls and the mass,
A saint’s journey to comprehend.
In labs, the elements dance,
A physicist’s quest to attend.

Rajatsubhra
02.08.24
✨✨☕☕☕✨✨✨
The poem "Color of Mass and Matter" is a poetic exploration of scientific concepts, merging them with philosophical and spiritual ideas. Here’s an analysis from a scientific standpoint:

1. **Elements and Their Properties**:
    - The poem correctly identifies that there are over a hundred elements, each unique and central to the study of chemistry and physics. This aligns with the periodic table and the diverse properties of elements.

2. **Spectroscopy**:
    - The poem mentions using a spectroscope to discern the color of elements, which is scientifically accurate. Spectroscopy is a fundamental tool in identifying elements and understanding their properties based on emitted or absorbed light.

3. **Pulsars and Starlight**:
    - Referring to pulsars and stars to understand elements is accurate. Astronomers study light from these celestial bodies to determine their composition, which is a core aspect of astrophysics.

4. **Origin of Elements**:
    - The poem alludes to the formation of elements from primal gaseous particles during the birth of the sun, which is consistent with scientific theories of stellar nucleosynthesis.

5. **Color Perception**:
    - Discussing why elements exhibit specific colors (e.g., iron being red in rust, copper turning blue) is accurate, as these colors result from the interaction of light with the electronic structure of the elements.

6. **Biological Aspects**:
    - The poem touches on the role of iron in making blood red and copper influencing color in shrimp, which are scientifically valid observations related to hemoglobin and crustacyanin, respectively.

7. **Soul and Consciousness**:
    - The poem poetically associates elements and their properties with awareness and the soul, which is more philosophical and metaphysical rather than scientific. While it is an interesting perspective, it steps outside the realm of empirical science.

**Objections from a Scientific Perspective**:

- **Metaphysical Connections**:
    - The idea of elements having awareness or a soul is not supported by scientific evidence. These concepts belong to philosophy and spirituality rather than empirical science.
  
- **Interpretation of Colors and Forces**:
    - While the poem poetically interprets the origin and influence of colors and forces, these interpretations blend scientific facts with metaphysical ideas, which could be seen as speculative from a purely scientific viewpoint.

Overall, the poem's scientific basis is sound when it comes to describing elements, spectroscopy, and the physical properties of matter. The objections arise primarily from its metaphysical and philosophical interpretations, which are beyond the scope of empirical science but add a layer of poetic depth.
The Colour of the Gaseous Particle
Indabted to the owner of the Picture.Collected from Tumblr.



Wednesday, July 31, 2024

বিবর্তন (Evolution)

'VEDIC SOBON' : The Discovery of 'SriDoctor', Dr Rajatsubhra Mukhopadhyay,- A New Contribution to the INDOLOGICAL RESEARCH. ✨✨⭐⭐⭐⭐✨✨✨ https://amzn.to/3MPWZAH ✨✨✨⭐⭐⭐⭐✨✨ I Need Your Help with Sharing THIS BLOG'S POST S. If You have any question, you can write freely. 🙏🏻🙏🏻🙏🏻💐

✨✨✨⭐⭐✨✨✨

### Evolution

A barren desert, yet the trees' leaves 
All thorns now taken as their prize.
Water scarce, so hoard what you can,
March on the path of life.

Where waters brim with salt so high,
Evolution claims its throne.
Mangrove trees, the beauties there,
Their roots breathe life alone.
In pneumatophores, they find their way,
Not timid, they hold sway.

In Mimicry, survival's grace,
Who gave them such a mind?
Yet the 'Soul', you doubt its place?
The 'Soul' transcends all time.

Rajatshubhra
31.7.24

The Evoluted Soul
Pic taken from the Tumblr with regards

✨⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐✨✨✨
বিবর্তন 
ধু ধু মরুভূমি পাতাগুলো গাছ 
তার করে নিল সব কাঁটা 
জল কম তাই জল সঞ্চয় 
জীবনের পথে হাঁটা।

যেথা শুধু জল, খুব নুনে ভরা , 
সেথা বিবর্তনের সেরা, 
'সুন্দরী' তরু
'শ্বাসমূলে' নেয়  
প্রাণ(Oxygen ) তার বুকজোড়া। 
অক্সিজেন যে অমৃত সমান 
নিউম্যাটোফোরে ভরে
বাঁচার লড়ায়ে 
বাঁচে লড়ে লড়ে 
 'ম্যানগ্রোভ' বন জুড়ে।

'অনুকৃতিতে'(Mimicry )আত্মরক্ষার 
বুদ্ধিটা কে দিল!
'আত্মা'(Soul)র কথা তবু মানবে না?
 'আত্মা' জয় করে নেয় 'কাল'ও( Time) ।

রজতশুভ্র 
৩১.৭.২৪




Friday, July 26, 2024

The Passage of Soul (আত্মার উৎক্রমণ)

Plants and Soul

'Vedic Sobon' is the Discovery of 'SriDoctor' Rajatsubhra Mukhopadhyay. Read about it from Kindle and Amazon. https://amzn.to/3MPWZAH 
follow  www.sridoctor.com



এত আয়োজন 
তরুশাখেমূলে 
এক নীরব নিবেদন 
এত ফুল নিয়ে এত ফল দিয়ে
 এক নিবিড় বন্ধন। 
ফুলের বাহারে 'পরাগমিলন' 
 গাছ কত সচেতন !

ফলের মধুতে বেবাক মায়াতে 
 প্রানীদের দিল বেঁধে 
বীজের ভেতরে Gene এর আখরে 
কত কৌশল সেধে
নিজে বেঁচে থাকে প্রজাতিকে রেখে 
 গাছে 'বোধের' উৎক্রমণ।
বিজ্ঞান কাঁদে পড়ে এই ফাঁদে 
গাছে 'মাথা' 'স্নায়ু' খুঁজে ফেরে 
'আত্মা' হাসিছে মানুষেরে ঘিরে 
করে মু্র্খেরে দরশন।
রজতশুভ্র ২৩.৭.২৪


### A Silent Offering

Beneath the branches, such an array,
A silent offering today.
With so many flowers, so many fruits,
A bond so intimate, it roots.

In blossoms’ splendor, pollen’s embrace,
The tree’s awareness finds its place.

In fruits’ sweetness, a tender care,
Binding creatures everywhere.
Within the seed, in genes’ silent script,
So many strategies are tightly gripped.

To live, it leaves its kind behind,
In trees, a consciousness refined.
Science weeps in this cunning snare,
Searching for ‘head’ and ‘nerve’ there.

The ‘soul’ laughs at humankind,
Showing wisdom to the blind.
Rajatshubhra 24.7.24

Friday, November 10, 2023

আমদের একটি প্রতিষ্ঠান শ্রীযোগ সেন্টার | শ্রীযোগ কি এবং কেন!






।। শ্রীযোগ সেন্টার ট্রাস্টের মুল মন্ত্র, প্রতিজ্ঞা, মনন সঙ্গীত ও জয়ধ্বনি ৷৷


।। মূল মন্ত্র ।।


শ্রী শ্রী শ্রীআনন্দময় আনন্দময়ী সসুশ্রী গুণশ্চগুণা , সসুশ্রী নির্গুণশ্চনির্ধণা , সসুশ্রী রূপশ্চরূপা , সসুশ্রী অরূপশ্চঅরূপা, শ্রী সদ, শ্রী ব্ৰহ্ম, শ্রী চৈতন্যশ্চ শ্রী চৈতনেভ্যোঃ নমঃ।


।। প্ৰতিজ্ঞা ।।


শ্রী শ্রী শ্রীবোধম্ শরণং গচ্ছামঃ। শ্রীধর্মম্ শরণং গচ্ছামঃ। শ্রীসংঘম্ শরণং গচ্ছামঃ।


৷৷ প্ৰাৰ্থনা ও মনন সঙ্গীত ।।


এ নব যুগের নবীনতন্ত্রে দীক্ষিত হয়ে মিলনমন্ত্রে শ্রী শ্রী শ্রীবোধের শরণ নিলাম। শ্রীধর্মের শরণ নিলাম, শ্রীসংঘের শরণ নিলাম।


অন্তরে যা পূর্ণ, তারে বহির্বিশ্বে চিনবো।


‘বিরাট আমি’ কে জানবো। বাহিরে যা কিছু হয়, ভিতরে হিসাব মেলাবো।

নিত্য যুক্ত থাকবো। প্রতিদিন ধ্যান করবো।

আমার ‘আমি’কে, ভিতরে বাহিরে চিনবো। নিজ প্রেমে সদা থাকবো।

সদাই একথা বলবো।

সকলকে সদা যে বলব। সদাই একথা বলবো।


যত গোলমাল, রোগ জঞ্জাল, প্রাণায়ামে ঠেলে সারাবো,

নিজেই নিজেকে সারাবো। নিজেই নিজেকে পড়াবো।

নিজেই নিজেকে বোঝাবো। নিজেই নিজেকে সারাবো।


।। জয়ধ্বনী ৷৷


জয় শ্রীশ্রী শ্রীনাথনাথশ্চ রঘুনাথশ্চদুর্গানাথশ্চ শান্তিনাথ কী জয়। 

Visioned by Sri Rajatsubhra Written by Sri Rakhi, Sri Aishi, Sri Usashri, Sri Arkaniv.


শ্রীযোগ সেন্টার

কোঙারপুর ।। পোষ্ট - সিহড় ।। জেলা - বাঁকুড়া


MSME Registration No.

UDYAM-WB-07-0004697


শ্রীযোগ সেন্টার কী এবং কেন ?


‘শ্রীযোগ সেন্টার' স্থাপনা স্বাভাবিক ক্রমেই হয়েছে ২০১৮ সালে। যেমনটি ঠিক 'শ্রী' যোগ। মহাবিশ্বের প্রতিটি কণায় কণায় শ্রী পরম সুন্দরের যে ছন্দময় বিন্যাস তারই সুরে যুক্ত হওয়ার নাম ‘শ্রী’ যোগ। তেমনি তার নিয়মিত অভ্যাস করার জন্য যে যোগ কেন্দ্রগুলি অনাদিকাল হতেই বর্তমান তারই সূত্র ধরে এই কেন্দ্রের প্রকাশ। এই ক্ষেত্র ‘শ্রী ক্ষেত্র’। কারণ এ নাম শিহড়। যা এসেছে ‘শ্রী হর’ থেকে। কামরূপা সকল কামনা পূরণকারিনী কামাখ্যাদেবী এখানে শ্রী শ্রী শাস্তিনাথের ভৈরবী। ধর্ম, অর্থ, কাম, মোক্ষ চারটি বর্গই এখানে পূর্ণভাবে লাভ করা যায়। শ্রী শ্রী ৺শান্তিনাথ জীউ এখানের স্থানীয় প্রধান দেবতা। মা সারদা স্বয়ং‘শ্রী', দেবী ত্রিপুরা সুন্দরীর অবতার। ভগবান শ্রীরামকৃষ্ণদেব মা সারদাকে ‘শ্রী’ বা ত্রিপুরাসুন্দরী রূপে পূজা করেছিলেন। আর সেই মায়ের প্রভাবে তাঁর জন্মভূমি, শিহড় , কো‌ঙারপুর অঞ্চল বিশেষ ভাবে ভাবমান। এই স্থানের মাহাত্ম্যই আলাদা। স্বয়ং শ্রীপুরী এটি। শ্রী সম্প্রদায়ের কৌলাঅবধূত শ্রী শিবানন্দ সরস্বতী ও শ্রী শ্যামানন্দ সরস্বতী পূজিতা ‘শ্রী’ রুপিনী রটন্তীকা দেবীর অধিষ্ঠান এক্ষেত্রে। এসব কথা মাথায় রেখে ‘শ্রীযোগ’ টি ঠিক কি ও কেমন করে তার অভ্যাস করা হবে, ভাবী কালে তা বোঝানো ও প্রচারের জন্য ‘শ্রী' যোগ সেন্টার তৈরী হল। ‘শ্রীযোগ’ শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণের পথে সর্বধর্মের সমন্বয়কারী এক সনাতন পথ। নিজ নিজ গুরুর মন্ত্র নিয়েই, নিজ নিজ ধর্মে থেকেই, সংসারের কাজের মধ্যেই শুধু জীবনের ছন্দটাকে একটু বদলে নিয়ে দীর্ঘায়ু ও আনন্দময় হবার রাস্তা হল শ্রীযোগ। একটু নিয়মিত অভ্যাস, একটু ব্যায়াম, একটু ছন্দে ছন্দে নিজের গুরু মন্ত্রে লীন হয়ে যাওয়ার আনন্দ। সেটিই শ্রীযোগে ‘বৈদিক সব ’ শিক্ষার মধ্যে দেওয়া হয় । দেখিয়ে দেওয়া হয় সংসারীরাও যোগী।


‘শ্রীযোগ সেন্টার' -এর কার্যগুলি হল


১। বাংলার ও ভারতের যোগীদের লেখা বইয়ের অনলাইন (www.indibengal.blogspot.com) (Bengal Spirit) লাইব্রেরী। 


২। বাংলার ও ভারতের যোগীদের শ্রী মঠগুলির মধ্যে সম্পর্ক স্থাপনের জন্য ওয়েবসাইট (www.ashraminfo.blogspot.com) ও সংগঠন তৈরী করা।


৩। বাংলা ক্যালেণ্ডার - যাতে ছোটো ছেলেমেয়েরা বাংলার ও ভারতের বিশেষ মনীষী ও অনুষ্ঠানের সম্পর্কে জানতে পারে। 


৪। শিক্ষা : ‘স্ত্রী যোগ’ শিক্ষা, দান, বৈদিক সবণের ট্রেনিং ও বেদ গবেষণা।


৫। কম মূল্যে বিপনণ শ্রীযোগ তৈল, শ্রীযোগ রোগহর চূর্ণ, দেশী ঘি, পোস্ত।


৬। সাধনক্ষেত্র, ধ্যান, জপ কেন্দ্রগুলি ও মঠগুলির সংযুক্তি ও পারস্পরিক সাহায্য। (https://ashraminfo.blogspot.com/ https://indibengal.blogsport.com


৭। দাতব্য চিকিৎসালয়।


৮। পায়ের যন্ত্রণার চিকিৎসা। 


৯। সারা বছর বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান। 


১০। সংসারী মানুষকে সম্মান প্রদান অনুষ্ঠান। 


১১। দুঃস্থদের বস্ত্র বিতরণ।


এখানে দেবতাদের নিত্যসেবা, অতিথিসেবা, ‘শ্রী' যোগ বিদ্যার অভ্যাস, বেদচর্চ্চা। কিছু হস্তশিল্প, কুটীরশিল্প, কিছু চাষবাস, ভেষজ, যোগ ও অ্যালোপ্যাথি সহযোগে চিকিৎসা ও বিশুদ্ধ প্রাকৃতিক পরিবেশ মানুষজন মনের শাস্তি খুঁজে পাবে। সেই চেষ্টা থেকে 'শ্রী যোগ সেন্টার’ সৃষ্টি হয়েছে।


সিহড় - কো‌ঙারপুরে বড়বাবা - শ্রী ৺রামব্রহ্মের উত্তরসূরী ডাঃ গুনময় মুখোপাধ্যায়ের বাড়ীর পাশেই তাঁরই দাদু শ্রী ভুতনাথ মুখোপাধ্যায়ের গৃহের বাস্তু জমির উপর এটি অবস্থিত। মানুষজনকে বোঝাতেই 'শ্রী যোগ সেন্টারের' স্থাপনা। এখানে বারোমাস শ্রী শ্রী দুর্গা বিরাজিতা। এ স্থান ভগবান শ্রী বিষ্ণু রঘুনাথজী ও শ্রীরাধাশ্যামজীর মিলনে বৈষ্ণবভাবে মণ্ডিত।


সেই স্থানে মানুষজন আসবেন, দেখবেন, বুঝবেন, থাকবেন। অন্যদেরও আনবেন, বলবেন, - এই সদিচ্ছা থেকে ‘শ্রীযোগ সেন্টার’ কাজ করবে।


আপনারা আশীর্বাদ করুন। আসুন। আমাদের সবাই আপন। সব ধর্ম, সব জাতি।


শ্রদ্ধা, প্রেম, ভালবাসা, বিশ্বাস এই আমাদের পাথেয়। সব ধর্মের লোক ‘শ্রীযোগ’ বুঝতে পারলে তার নিজস্ব ধর্ম পালনের আরও সুবিধা হবে।


‘শ্রীযোগ সেন্টার' -এর পরিকল্পনাগুলি হল


১। পরিবেশ ইকো সিটি, অবকাশ যাপনের গৃহ নির্মাণ।


২। স্বাস্থ্য : সর্ব সম্মত সার্বভৌম চিকিৎসা।


৩। মানুষের জন্য পুকুর সংস্কার (মাটির নিচে জল কম ব্যবহার)।


৪। জল সংরক্ষণ।


৫। কুটীর শিল্প, হস্তশিল্প, পরিবেশ অনুকুল চাষ।


এ কাজগুলি সুষ্ট ভাবে পরিচালনার জন্য আপনার সাধ্যমত কিছু অর্থ সাহায্য নিয়ে চিরতরে আপনার কাছে ঋণী হতে চাই। জানি আপনি হাত ঠিক বাড়াবেন।


ইতি


সদস্যগণ ও সেক্রেটারী 

'শ্রীযোগ সেন্টার'

কোঙারপুর, পোঃ - সিহড়, বাঁকুড়া

রেজিঃ- ১৯০৩০৬৪৪১


A/c No. 38489892015 // IFS Code - SBIN0012393 


Phone Pe - 7362988045@ybl


Our Facebook Page: Sri Yoga Centre/ Facebook



Wednesday, March 22, 2023

অমৃতকথা | বীরেশ্বরানন্দ | দশম সংঘাধ্যক্ষ রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন


এই অমূল্য উপদেশগুলি  পরমপূজ্যপাদ দশম সঙ্ঘগুরু স্বামী বীরেশ্বরানন্দজীর শ্রীমুখ নিঃসৃত:-

¤ জপ    মানে   কি ?  
ঈশ্বরের  কোন বিশেষ   মূর্তি   যিনি   আমার   ইষ্ট  দেবতা  তাঁর   নাম  বা  মন্ত্র   পুনঃ  পুনঃ   আবৃত্তি   করার   নাম  জপ ।   

¤  মন্ত্র   মানে  কি ?   
যা  আমাদের   মনকে  বাইরের   জগৎ থেকে   টেনে   এনে  ভগবৎ  পাদপদ্মে   ধরে  রাখে।  আর   বীজ  মন্ত্র   হচ্ছে   ---  যে - মন্ত্র জপের   দ্বারা   অন্তরের  আধ্যাত্মিক শক্তির  স্ফূরণ  হবে , যে  শক্তির  জোরে  মানুষকে  আস্তে   আস্তে  ভগবদ্দর্শনের  দিকে  নিয়ে যাবে।

¤ সেইজন্যই   জপ  করাটাই    হচ্ছে   মুখ্য   জিনিস ।  জপের    ভিতর  যে  বীজমন্ত্র  তার  মধ্যে  তোমার    সমস্ত  আধ্যাত্মিক  শক্তি   আছে।  জপ   না  করলে   সেই  শক্তির   স্ফূরণ   হবে  না। সেইজন্য   শুধু  ১০৮ -  বার   জপ   করলে   কি করে  এগুনো   যাবে ?   বেশি   জপ   করতে   হবে।   কিন্তু   অনেকেরই   হয়তো   সংসারের   নানা  কাজের    জন্য   বেশি   সময়  থাকে   না ।

¤ তাদের  জন্য  বলা  হয়েছে,  সবসময়  তোমরা  মনে  মনে  জপ   কর।  তোমাদের  কাজকর্মের  ভিতরে  মনে   মনে   জপ   কর। আমাদের   সংসারের   কাজকর্মের   সঙ্গে  সঙ্গে  ভগবানের  নাম  নিতে  হবে। মনে  মনে  স্মরণ করতে  হবে ।  এটা  যদি করতে   পার,  তবে  কম  সময়ের   জন্য   জপ  করলেও   পূরণ   হয়ে  যাবে।  দীক্ষা   নিয়ে   ১০৮  বার   জপ  করব,  তার   জন্য   দীক্ষা   নয়।  তোমাদের   জপ  করতে  হবে   সবসময় ।  

¤ এছাড়া  আর  একটা  জিনিস  হচ্ছে  আমরা  যতই   ধর্মজীবন  যাপন   করি ,  আমাদের   সংসারের   প্রতি  টান   থাকে।  তাহলে   বেশি   এগুনো   যাবে   না।  আমাদের    বৈরাগ্য   অবলম্বন   করতে   হবে।  বৈরাগ্য    অবলম্বন   করতে   গেলেই   প্রথমে    বিচার   করতে   হবে। বিচার   করে  আমরা    দেখব  সংসারের   কোন   কিছুই   স্থায়ী   নয়,  সবই  নশ্বর ।  অতএব  যিনি    সর্বদা   আছেন   সেই  ভগবানকে   আমাদের   পেতে   হবে।  যখন  মনে  এই ভাবটি  ওঠে , তখনই   আমাদের   ধর্ম জীবনের   পক্ষে   সুবিধা ।

¤ সংসারে  তিনটি   জিনিস   দুর্লভ  সেই  তিনটি   জিনিস   হচ্ছে  -------   মনুষ্যজন্ম , ভগবান  লাভ করার  ইচ্ছা,  আর  মহাপুরুষের সঙ্গ।  আমাদের  সকলের   মনুষ্যজন্ম   তো   হয়েছেই , আশা   করি,  আমাদের   সকলেরই   ভগবান    লাভ   করার   ইচ্ছাও  আছে।

¤  যাঁরা  মহাপুরুষের  সংস্পর্শে  আসতে  পারেননি,    তাঁরা  কথামৃত  পড়লে  ঠিক  সেই   মহাপুরুষসঙ্গ , সাধুসঙ্গ    পাবেন  ।   যদি    ধীর   ভাবে   কেউ   কথামৃত  পড়ে  কোন   একটা  দিনের   ঘটনাকে  ধ্যান   করে ,  তবে   সে   ঠিক  দক্ষিণেশ্বরে   চলে    যাবে   ঠাকুরের  ঘরে  ,   আর ধ্যানে   বসে  সে   ঠাকুরের  কথাই   শুনবে। ঠিক  এইভাবে   চিন্তা   করতে  হবে। এই  ভাবে  যদি  হয় তবেই       সাধুসঙ্গ  হয়ে   গেল।

¤  রাজা   মহারাজ   বলতেন  "তোমাদের  এক   কথায়   ব্রহ্মজ্ঞান   দিচ্ছি   আমি।   রোজ  কথামৃত    পড়লে   সংসারের   যা   ঝামেলা,  সংসারের    দিকে    আসক্তি,  এসব   আস্তে  আস্তে   কমে   যাবে।  আর  ভগবানলাভের   জন্য   মনে   খুব    তীব্র   ইচ্ছা   হবে ।"

. সংগৃহীত

Friday, April 29, 2022

🐚 আমরা শঙ্খ বাজাই কেন? বাজানোর উপকারী তা কি? কলমে_রাখী মুখোপাধ্যায়🐚


 

ঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃ শঙ্খ হলো বড়ো আকৃতির সামুদ্রিক শামুক‌।এর খোল দিয়ে অলঙ্কার,বাদ্যযন্ত্র তৈরি করা হয়। শাঁখ শব্দটি এসেছে সংস্কৃত শব্দ শঙ্খম থেকে। ঃঃ যে কোন পূজোয়, কোনো শুভ কাজে শাঁখ অবশ্যই বাজানো হয়। ভগবান বিষ্ণু, সরস্বতী, লক্ষ্মী, কৃষ্ণ,বালাজি, গণেশ,মা দুর্গা র হাতে শাঁখ থাকে।শাঁখ বাজানোর সময় শাঁখ থেকে। ওম্ ‍শব্দটি বেরিয়ে আসে।শঙ্খ তিনবার বাজাতে হয়।কারণ,ব্রহ্মা ,বিষ্ণু, মহেশ্বর,এই তিন দেবতার সঙ্গে সমগ্র দেবদেবীরা আমন্ত্রিত হন। আগেকার দিনে শাঁখ বাজিয়ে যুদ্ধ শুরু হতো।গৃহস্হের বাড়িতে কোন বিপদ-আপদ হলে শাঁখ বাজিয়ে প্রতিবেশীদের জানানো হতো। উপকারিতা--শাঁখ বাজালে আমাদের মনের শুভ শক্তি নির্গত হয়।যেমন--সাহস,দৃঢ়তা,আশা,ও ইচ্ছাশক্তি। এটি বাজালে ঘরের নেগেটিভ এনার্জি দূরে চলে যায়। পজেটিভ এনার্জি র সঞ্চার হয়। ত্বক উজ্জ্বল হয়। মুখের বলিরেখা কমে যায়। শাঁখ বাজালে হার্ট ভালো থাকে। বাড়িতে শাঁখ থাকলে অর্থ,প্রতিপত্তি ও সমৃদ্ধি আসে বলে প্রচলিত বিশ্বাস। শাঁখ বাজালে নারায়ণ ও লক্ষ্মীদেবী এবং সমগ্র দেবদেবী প্রসন্ন হন বলে বিশ্বাস। শাঁখ বাজান, ভালো থাকুন ।। 🙏

Saturday, January 22, 2022

Ego or Ahamkar and Swami BireswaraNandaJi's very useful Advice.

 প্রশ্ন : মহারাজ, আমাদের জীবনে আমরা নানারকম কাজ করি ৷ তাহলে আমাদের অহংকার হ্রাস বা বৃদ্ধির পরীক্ষাটা কি ? কিভাবে জানব ?


বীরেশ্বরানন্দ মহারাজ : আত্মসমীক্ষা দ্বারা ৷ কেউ যদি তোমার সমালোচনা করে তুমি সঙ্গে সঙ্গে রেগে যাও, কেউ প্রশংসা করলে উল্লসিত হও ৷ এগুলো দেখাচ্ছে যে, তোমার অহংকার আছে ৷ তুমি মনের সাম্যভাব বজায় রেখে কিছু করতে সক্ষম নও ৷ কেউ এসে যদি তোমার কাজের অনধিকার চর্চা করে, তোমার মেজাজ বিগড়ে যায় ৷ 


দেখ, বিজ্ঞান মহারাজ একবার বলেছিলেন : "কেউ যদি তোমার পা মাড়িয়ে দেয়, তাহলে সরে দাঁড়াও এবং তাঁর জন্য জায়গা করে দাও ৷" তাকে ঠেলে দিয়ে জিজ্ঞাসা করার দরকার নেই, "কেন তুমি আমার পা মাড়ালে ? বরং নিজেকে সরিয়ে নাও ; সরে যাও এবং তাঁর জন্য জায়গা করে দাও ।"


অনুরূপভাবে, কাজের ক্ষেত্রেও একইরকম ৷ কেউ তোমার কাজে নাক গলালো এবং ওই কাজের জন্য বাহাদুরি নিতে চাইল, তুমি সেই কাজ এবং তার কৃতিত্ব তার জন্য ছেড়ে দাও ৷ তাকে এটা করতে দাও, কারণ, যেভাবেই হোক ঠাকুরের কাজ নিষ্পন্ন হতে হবে ৷ সেটা তুমি করলে, কি সে করল এবং সে বাহাদুরি নিল — ওটা কোন ব্যাপার নয় ৷ এইভাবে, আত্মসমীক্ষার দ্বারা তুমি তোমার দোষ-ত্রুটি খুঁজে পাবে ৷


রাজা মহারাজ আমাদের উপদেশ দিয়েছিলেন — প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে আমাদের সারাদিনের কাজগুলোকে পুনর্বিচার করতে ৷ আমাদের বিশ্লেষণ করতে হবে কতটা সময় নিজের আরামের জন্য এবং কতটা সময় সেবাকাজে ব্যয়িত হলো ৷ যদি সেখানে কোন ভুল-ভ্রান্তি থাকে, আমরা অবশ্যই সেগুলো সংশোধন করব এবং পরের দিনের জন্য নতুন প্রতিজ্ঞা করব ৷ (সংগৃহীত).




Monday, January 17, 2022

Wednesday, October 6, 2021

মহালয়া পালন ও তর্পনের অর্থ

 


 

মহালয়ার দিন তর্পন কেন করা হয়? আকাশে বাতাসে ছড়িয়ে পড়েছে মা দুর্গার মর্তে আসার আগমণীর সুর, ভোরবেলা ঘুম জড়ানো চোখে রেডিওতে বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের মহিষাসুর মর্দিনী বেজে চলেছে।কী ভালোই লাগে। তারপর আবার টিভিতে বিভিন্ন চ্যানেলে বিভিন্ন রকমের মহালয়ার অনুষ্ঠান দেখেও মন ভরে যায়। মহালয়া কথাটা হল স্ত্রী লিঙ্গ।মহালয়া কথাটির উৎপত্তি হয়েছে মহালয় শব্দটি থেকে। 'মহ'শব্দের অর্থ হল 'প্রেত','আলয়' শব্দের অর্থ হল 'গৃহ'। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস ,এই সময় যমরাজ যমলোক থেকে আ

Saturday, August 28, 2021

নমস্কার বন্ধুরা।শ্রী যোগ সেন্টার ট্রাস্টের প্রতিটি সদস‍্য কে অনুরোধ জানাই   যোগীদের লেখা বই ও বিজ্ঞানীদের লেখা বই এবং বাংলা ও ভারতের মঠগুলির সঙ্গে যোগাযোগের জন‍্য ওয়েবসাইট লিঙ্ক,ও আপনাদের বাড়িতে সংগ্রহে থাকা bivinno somoy berate giye Ashram o Mather je information jodi ekhane share koren ,ta amra bloge debo. Jate future e  berate jabar somoy manuser kaje ase.

 যোগীদের লেখা বই এর ছবি  jodi thake segulo o please send korun.🙏👍

ashraminfo.blogspot.com

https://indibengal.blogspot.com


Tuesday, April 27, 2021

The concept of Vaccine

 https://blog.sridoctor.com/2021/04/27/trend-of-diseases/

We are now fighting with Covid. Vaccine is its hope.Almost all virus bourne diseases need Vaccination. Do you know where this concept did started first in the world? Its in Bengal. At Midnapore and Bankura area of Bengal even much before the battle of Palashi in 1757 one ritual for small pox was present from ancient time. This was seen by an English Lady. Latter Dr Edward Ives stated this in his book. Interestingly the first officially available Vaccine was made by Dr Edward Jenner. He was also Edward. 

We know this much. But we don't know the concept first started in India. Today we call that ritual 'superstition'.


To read more follow the above link.






Monday, March 8, 2021

Dr Subhas Mukhopadhyay


(Thanks to google image, blog wandering rani  for images.)
PLEASE find the topic from the my book :CHILD HEALTH AND RURAL SCIENCE[from rural India] by Amazon.

Today(13th October 2010) to me is the most important news is  the Nobel prize is being awarded for test tube baby. This is highly appreciable because this is a great boon to the mankind. Thank you Dr Edwards for this beautiful work.
But I shall tell another fact that happened in India before this invention. In India, the doctor was Dr Subhas Mukhopadhyay. Prior to this invention he was the man who successfully created a test tube baby. And as usual as happens in India, nobody admitted this invention. He was blamed as a fraud who wanted to establish his unlawful son with scientific camouflage. The doctor committed suicide. Afterwards when Dr Edwards established that this is possible, then everybody repented. One film came in Indian market and became popular-‘EK DOCTOR KI MOUTH’[THE DEATH OF A DOCTOR].Now Dr Subhas Mukhopadhyay is well known to Indian science. But the destiny is depressing.
Same thing happened in case of Sir Jagadish Chandra Bose during his invention of Radio wireless. Marcony was awarded with Nobel .
History repeats itself.



Featured Posts

Basic Instinct in Vedic Age

'VEDIC SOBON' : The Discovery of 'SriDoctor', Dr Rajatsubhra Mukhopadhyay,- A New Contribution to the INDOLOGICAL RESEARCH...

Popular Posts