শ্রী রজতশুভ্র মুখোপাধ্যায় (শ্রীডক্টর) - ১৯ অক্টোবর, ২০১৩ ।।
" ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ ইংরেজি সংস্করণে এটা আমাদের এই ব্লগ এ লেখা আছে। নীচে তারই বাংলা সংস্করণ দেওয়া হল।"
শুধু "শ্রীযোগ সেন্টারে"র উদ্দেশ্যটি বাংলায় নতুন সংযোজন করলাম। ….
INDOLOGY- একটি বিষয়। তবে এখানে আসন্ন দিনগুলিতে স্বর্গীয় পৃথিবী সম্পর্কে কথা বলার জন্য............... অনুগ্রহ করে একজন অনুসরণকারী হন এবং অনুসরণ করার জন্য অন্যদের পরামর্শ দিন..........
ভারতে দুর্নীতি উপর থেকে নিচ পর্যন্ত।
তার "স্বচ্ছতার সূচক" খুবই কম৷
এই রোগ থেকে পরিত্রাণ পেতে আমাদের
১. অপেক্ষা করতে হবে এবং
২. কঠোর পরিশ্রম করতে হবে "নতুন প্রজন্ম" গড়ে তোলার জন্য।
এটা ছাড়াও নিম্নলিখিত বিষয়গুলোর উপর সরকারের জোর দেয়া উচিৎ।
১.শৈশব থেকেই আমাদের নৈতিক শিক্ষার প্রয়োজন।
২ নিজস্ব সনাতন ভিত্তিক ভারতীয় সমন্বয়ী দর্শন।
৩. আত্মাকাঙ্ক্ষার নিয়ন্ত্রণ।
৪. নিয়মিত যোগ ও
৫.ধ্যান অনুশীলন করা প্রয়োজন।
এগুলি ভারতীয়দের জন্য অপরিহার্য। এটি একটি ন্যূনতম জীবনযাপনের শৈলী তৈরি করবে।
৬. আমাদের প্রয়োজন নিজস্ব পণ্যের উদ্ভাবন,
৭.জ্বালানি,
৮.প্রযুক্তি এবং
৯.অলঙ্কার।
তাহলে আমরা অর্থনৈতিক সংকট থেকে মুক্তি পাব।
জ্বালানি:
সম্পদ নিষ্কাশনের প্রধান উৎস হিসাবে এটি অপরিহার্য এবং ভবিষ্যতের উন্নয়নে বিকল্প উৎসকে ফলপ্রসূভাবে ব্যবহার করতে হবে।
অনেক দেশ এটা সমর্থন করবে।
আমাদের প্রবল বিরোধিতার সাথে এগিয়ে যেতে হবে।
[একটি আলোর চারপাশে মাকড়সার জাল যার মধ্যে অনেকগুলি পোকা রয়েছে।]
তাই এর সমাধান খুঁজে বের করার জন্য সমস্ত প্রচেষ্টা এবং নতুন মস্তিকের প্রয়োজন।
পণ্য ও প্রযুক্তি:
চীন দেশকে দেখুন। তারা কতটা উদ্ভাবনী। আজ প্রায় সমগ্র ভারত তাদের উদ্ভাবনে পরিপূর্ণ। আমাদের নিজেদেরই স্থির থাকতে হবে কারও কাছ থেকে কোনো পুরস্কারের আশা না করে।
অলঙ্কার:
এটা সর্বদাই লোভজনক প্রত্যেকের কাছে। বেশিরভাগই সোনার অলঙ্কারের পক্ষে। কিন্তু যদি সমস্ত ভারতবাসীদের মনের গঠন এমন হয়ে যায় যে বেশিরভাগ মানুষ সোনার গয়নার চেয়ে আসল ফুলের গয়না বেশী ভালবাসবে,(এটা সম্ভব কয়েক প্রজন্ম ধরে শিক্ষা ও চিন্তাভাবনায় ফুলের সপক্ষে বিষয় আনতে হবে।)
"ফুল" যেটিকে এমন ভাবে তৈরি করতে হবে যে, ফুলটি হবে প্রাকৃতিক। অথচ নতুন জিনগতভাবে উদ্ভাবন হয়ে সেটি সর্বদাই সতেজ হয়ে থাকে ও সগন্ধ যুক্ত। তাহলে সোনার চাহিদা কমে হবে এবং এর পরিবর্তে বিদেশ থেকে টাকা এদেশে আসবে।
এগুলি সফল করতে ভারতীয়দের
১০.আত্মসম্মান,
১১.আত্মবিশ্বাস ও
১২. বেদের গভীর জ্ঞানের সাথে নতুন প্রজন্মের নতুন মস্তিকের যোগাযোগের দাবি রাখে [যেহেতু এটি উদ্ভাবনী চিন্তার মূল প্রবাহ]।
এছাড়াও ১৩. নিজস্ব সমন্বয়ী চিকিৎসা,
১৪. ভারতীয় ঘরাণার বিশ্ব বিপনণ
১৫. পৃথিবীর কম জনসংখ্যা অন্চলে ভারতীয়দের পাঠানভ্ বসবাস ও উপার্জনের জন্য।
১৬. গ্লোবাল ট্যুরিজম।
এর প্রয়োগগুলি উন্নত ভারতীয় জীবনের জন্য ন্যূনতম প্রয়োজন। তাহলেই ভারত শক্তিশালী হতে পারে।
ভারত সরকার সহ সমস্ত রাজ্যের সমস্ত রাজনৈতিক দল, যারা ভারতকে ভালবাসে, সকলকেই এই মিশনটিকে সফল করতে এগিয়ে আসা উচিৎ, অন্যথায় ভারতের দুর্দশা কখনই কাটবে না।
ডাঃ রজতশুভ্র মুখোপাধ্যায়।