Translate

Saturday, October 2, 2021

GLOBAL PEACE, HARMONY and 2021GANDHI JAYANTI

 


 

http://www.vivekananda.net/Ramakrishna/TributesToRK.html


Gandhiji used religion to unite people and spread love, but today we find it used to divide and spread hatred.

“Gandhi essentially belongs to the line of Ramakrishna Paramahamsa and Swami Vivekananda, and as if by divine wish, Gandhi erred into politics,” K. Swaminathan, Chief Editor of the Collected Works of Mahatma Gandhi, had said. And so it is that Gandhi took two mantras to his countrymen, Vande Mataram (from a Bankim Chandra Chatterjee work) and Ram Ram (from the Ramayana). In those days, the sastras did not permit upper caste Hindus to travel abroad crossing the oceans, but in the case of Vivekananda, this code did not apply since he was a sanyasi.

When young Mohandas prepared to go to London for studies, people of his caste threatened his family with Jatibhrashta (expulsion from one’s caste). Gandhi was able to convince his people that age-old beliefs which were irrational should be rejected. Through persuasion and determination, he managed to convince his people and get permission to go abroad. The determination to fight for a cause was present even then in the young mind.

Vivekananda was a monk who took up social issues such as caste and untouchability, women’s rights, freedom, poverty and ignorance. “Awake, arise and stop not till the goal is reached,” he said. But how to unite a society which is vertically and horizontally divided? The key is again in religion. With all its imperfections and inequalities, religion holds the people together. Gandhiji used to begin his public meetings with a new common prayer, “Iswar Allah terey naam”.

https://www.thehindu.com/opinion/open-page/spiritual-journeys-of-the-mahatma/article29604273.ece 

Other links.

Ramkrishna and Gandhi

https://shop.advaitaashrama.org/product/life-of-sri-ramakrishna-hb-1/

A Rabindrasangeet apt for now

https://youtu.be/LkfO3JWAQu4

Different Newspapers on Mahatma Gandhi


https://www.hindustantimes.com/india-news/gandhi-jayanti-2021-paying-tribute-to-the-mahatma-101633052602639-amp.html

https://www.ndtv.com/india-news/join-friends-in-india-to-celebrate-152nd-birthday-of-mahatma-gandhi-us-secretary-of-state-tony-blinken-2561972

https://indianexpress.com/article/india/gandhi-jayanti-mahatma-gandhi-pm-narendra-modi-tributes-7547362/




Monday, September 27, 2021

বাংলার ব্রত_৩

🙏💐জিতাষ্টমী ব্রত ও বৈজ্ঞানিক যুক্তি🙏💐 পশ্চিমবঙ্গের গ্রামবাংলার এক ব্রত হল জীতাষ্টমী ব্রত।আশ্বিন মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে বাড়ির উঠানে একটা ছোট পুকুর কেটে তার মধ্যে ধান গাছ,বট গাছের ডাল,কিম্বা কলাগাছ বা বেলচারা পোঁতা হয়।এই পূজো হলো মা ষষ্ঠী র আর এক রূপের পূজো। আবার অনেকে একে জীমূতবাহন কিম্বা ইন্দ্রদেবের পূজো ও বলে থাকেন।এই সময় থেকে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টিপাত কম হয়। হরপ্পাতে এ এম ও এন মূর্তি র সন্ধান‌ পাওয়া গেছে যা দেখে মনে হয় সিন্ধু সভ্যতার আমলেও এই দেবীর পূজো হতো।এই পূজোর সাথে প্রাচীন ইউরোপের লোকাচারের মিল আছে। পশ্চিমবঙ্গের দুর্গা অষ্টমীর ১৫ দিন আগে এই অষ্টমীর পূজা করা হয়।এই পূজোর আগের দিন বাড়ির বিবাহিত মহিলারা তাদের সন্তানদের নামে এক মুঠো করে মটর কলাই একটি বড়ো জলের পাত্রে ভিজিয়ে রাখেন।পরের দিন সকালে ঐ কলাইগুলো ভিজে গেলে ছেঁকে নেন।তারপর সন্ধ্যাবেলায় ঐ কলাই এর পাত্রের উপর গোটা ফল হিসাবে সশা ,নারকোল ইত্যাদি দিয়ে পুরোহিত কে ডেকে গ্রামের কোন মন্দিরে , ষষ্ঠী তলায় ফুল,ফল,ধূপ,দীপ সহযোগে পূজো দেন। তারপর বাড়িতে এসে সন্তানদের হাতে কলাই প্রসাদ দেন। আগেকার দিনে মুনি ঋষি রা এই ষষ্ঠী পূজোয় কলাই দিয়ে পূজো করার প্রচলন করেন যাতে ব্রত বা উপবাসের সময় মহিলারা , পুরুষ রা ও শিশু সন্তান রা যাতে প্রোটিন এর অভাবে না ভোগেন। কলমে_রাখী মুখোপাধ্যায়।

Sunday, September 26, 2021

Daughters Day

 Today is National Daughters day

his day exactly salutes



the Holy Birth Day of Ishwar Chandra Deba Sharmana(Bandopadhyay). Our the GREAT MASTER Vidyasagar.

He was the man who first demanded the WOMEN EDUCATION. He started the Girls School first in India.

Bhagawati Girls School in the name of his Mother at Goghat, Hooghly, near Arambag and his home Birsingha. 💜🙏🏻💚

Sunday, September 12, 2021

💐🌷মন্হন ষষ্ঠী পালন করা র উদ্দেশ্য 💐🌷

🎉👸👰 হিন্দু রমণীরা মন্হনষষ্ঠী বা চাপড়া ষষ্ঠী ব্রত পালন করে কেন? 💐🍊🥒🍈বাঙালি দের বারো মাসে যে তেরো পার্বণ। শরতের শুরুতে আকাশে অসংখ্য পেঁজা তুলো ভাসমান,নদ,নদী খাল বিলের ধারে ধারে কাশফুলের মেলা ,ঝলমলে আকাশে রোদ্দুরের কিরণ আমাদের জানান দেয়,মা দুর্গা আসছে কৈলাশ হতে মর্তে ,জগতের কল্যাণে ।আর এই ভাদ্রমাসের প্রায় প্রতিটি দিন ই কোন না কোন পূজো,ব্রত পালিত হয়,আসলে আমাদের এই দেব দেবীরা বিভিন্ন রূপে তার ভক্তদের কাছ থেকে পূজো নিয়ে জগতের কল্যাণ করেন ঠিক ই, কিন্তু তারা আলাদা নন। তাঁরা এক আত্মার প্রকাশ মাত্র।তাঁদের ক্রিয়া গুলো আলাদা। বিভিন্ন রূপে বিভিন্ন ক্রিয়া করে জগত সংসারে র কল্যান সাধন করেন দেব দেবীরা🙏 তেমনি মা ষষ্ঠী হলেন মা দুর্গার এক রূপ। ভাদ্রমাসের সিংহ রাশির শুক্ল ষষ্ঠী তিথিতে হিন্দু ধর্মের মহিলা গণ মন্হন ষষ্ঠী বা চাপড়া ষষ্ঠী ব্রত পালন করে থাকেন। সন্তানের মঙ্গল কামনায় পুত্রবতী রমণীরা এই ব্রত পালন করে থাকেন।এই ব্রত পালনের ফলে সংসারের অশেষ মঙ্গল সাধিত হয়।বাড়ির রমণীরা মন্হন ষষ্ঠী পূজার আগের দিন স্নান সেরে বস্ত্র পরে একটি গামলায় তাদের সন্তানের নামে এক মুঠো করে মটর কলাই দিয়ে জলে ভিজিয়ে একটা ঢাকনা দিয়ে রেখে দেয়। তারপর দিন অর্থাৎ মন্হন ষষ্ঠী পূজার দিন বাড়ির রমণীরা মা ষষ্ঠী পূজো র জন্য ভেজানো কলাইগুলো একটি ঝাঁঝরিতে ছেঁকে নিয়ে তার উপর একটি সুপারি কিম্বা হরিতকি ,এআর একটি ঝিঙে,দেয়। এছাড়া মাকে প্রসাদ হিসাবে গোটা ফল দেওয়া হয়।একটি বাটিতে হলুদ মাখানো সূতো ,আর একটি বাটিতে দৈ,আর একটি বড়ো বাটিতে সিদ্ধচাল,আলু,যেকোন সব্জি দিয়ে বাড়ির সামনের কোনো প্রতিষ্ঠিত পুকুড়ে,একটি বাঁশ দিয়ে বানানো মা ষষ্ঠী র প্রতীক কে ঐ পুকুড়ে কিছুটা অংশ গেড়ে দেওয়া হয়, পুরোহিত মশাই ঐ ষষ্ঠী রূপ দন্ডটিতে ফুল ফল কলাই দিয়ে পূজো করেন।ঐ বাঁশ এ মা ষষ্ঠী র তাগা বাঁধেন, সিঁন্দুর হলুদ পরিয়ে দেন ঐ প্রতীক টিতে।এরপর মন্ত্র বলে পূজো করেন পুরোহিত মশাইও ব্রত পাঠ করেন।পূজো শেষে রমণীরা একে অপরের শাড়ি র আঁচলে প্রসাদ হিসাবে কলাই প্রদান করে,নিজ নিজ সন্তানের হাতে মা ষষ্ঠী র তাগা পরিয়ে,তাদের হাতে কলাই প্রসাদ দিয়ে এই ব্রত পালন করে। নিরামিষ খাদ্য ভোক্ষণ করে ও রাত্রে খাদ্য হিসাবে লুচি,পরোটা এইসব খাবার খায় রমণীরা।, এইভাবে গ্রামবাংলা র রমণীরা তাদের সন্তানদের কল্যানার্থে এই ব্রত পালন করে আসছে 🙏👸👰 কলমে_রাখী মুখোপাধ্যায়

Friday, September 10, 2021

🙏💐হিন্দু ধর্মের দেবতা গনেশের পূজার ফল🙏💐

🙏/>গনেশ পূজার প্রাপ্তি>🙏🍎🍊🌷🍱হিন্দু ধর্মের সকল দেব দেবীর পূজার আগে গণপতি র পূজো করা হয়। ভাদ্রমাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থীতে প্রতি বছর গণেশের পূজো হয়।শিল্প ও বিজ্ঞানের পৃষ্ঠপোষক , বুদ্ধি ও জ্ঞানের দেবতা রূপে পূজো করা হয় গণেশকে। বিভিন্ন শুভকার্য,উৎসব ও অনুষ্ঠানের শুরুতে গণেশের পূজা বহুকাল ধরে হয়ে আসছে।গণেশের পূজো করলে সংসারে সুখ ও সমৃদ্ধি আসে।যাঁরা গণেশের পূজা ও আরাধনা ভক্তিভরে এবং বিশ্বাস সহকারে করে থাকেন তাঁরা সমস্ত বিপদ,সংকট থেকে মুক্তি পান।তাঁদের সৌভাগ্য, ধনসম্পদ, চাকরি,ব্যবসা ইত্যাদি র পদোন্নতি ও বৃদ্ধি হতে থাকে।

Thursday, September 9, 2021

মা লক্ষ্মী র বিভিন্ন রূপের বর্ণনা 💐🙏









 🙏💐মা লক্ষ্মী র বিভিন্ন রূপের বর্ণনা 🙏💐

শ্রী শ্রী লক্ষী দেবী হলেন ধনসম্পদ,আধ্যাত্মিক সম্পদ, সৌভাগ্য,ও সৌন্দর্য্যের দেবী। ভগবান নারায়ণের বাম বাহু থেকে মায়ের উৎপত্তি। সেইজন্য দেবী লক্ষ্মী কে ভগবান বিষ্ণুর শক্তি বলা হয়।ইনি ভগবান বিষ্ণুর পত্নী। লক্ষ্মী, মহালক্ষ্মী।🙏

আমাদের শাস্ত্রে অষ্টলক্ষ্মী কথা বলা আছে।যথা_আদিলক্ষ্মী,ধনলক্ষ্মী,ধান্যলক্ষ্মী,গজলক্ষ্মী,সন্তানলক্ষ্মী,বীরলক্ষ্মী ,বিজয়ালক্ষ্মী,বিদ্যালক্ষ্মী।

আদিলক্ষ্মী_🙏  সমুদ্র মন্থনের সময় ইনি প্রকটিত হয়ে বিষ্ণুনারায়ণকে পতিদেব হিসাবে গ্রহণ করেন।এই মা লক্ষ্মী কে সাগর কন্যা ও বলা হয়।

ধনলক্ষ্মী_🙏ধন, অর্থ,সোনা, মণিমুক্তা ইত্যাদির দেবী হলেন ধনলক্ষ্মী।ইনি প্রসন্ন হ'লে ভক্তকে অর্থ,ঐশ্চর্য,এমনকি পারমার্থিক ধন সম্পত্তি,ব্রহ্মবিদ্যা প্রদান করেন।এই লক্ষ্মী কে বৈভবলক্ষ্মী ও বলা হয়।অক্ষয় তৃতীয়া র দিন এই ধনলক্ষ্মী র পূজো হয়।

ধান্যলক্ষ্মী_🙏কৃষিজ ফসলের দেবী হলো মা ধান্যলক্ষ্মী।মা প্রসন্ন হলে চাষীদের চাষ করা মাঠ,জমি ফসলের ভরে ওঠে। চাষীদের দ্বারা উৎপন্ন করা প্রধান কৃষিজ ফসল (ধান,গম) ঘরে আসার পরে অগ্রহায়ণ মাসের চতুর্থ বৃহস্পতিবারে মা ধান্যলক্ষ্মী কে ধানের উপর বসিয়ে পূজা করা হয়।এই পূজো পশ্চিমবঙ্গের হিন্দুদের ঘরে খুব জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পূজো করা হয়।মায়ের এই রূপকে গৃহলক্ষ্মী বা ধান্যলক্ষ্মী ও বলা হয়।মায়ের ভোগ হিসাবে ভাত,ভাল,পঞ্চব্যঞ্জন সহ পুরপিঠে,আসকে পিঠে , মিষ্টি,পাটালি,নলেন গুড়ের পায়েস ইত্যাদি ভোগ মাকে নিবেদন করা হয়ে থাকে।

এই পূজোর সঙ্গে জড়িয়ে আছে বাকি সংক্রান্তি বা ডেনি পূজো।

গজলক্ষ্মী🙏 _পশুপালনের দ্বারা যে অর্থ আসে,তার অধিষ্ঠাত্রী দেবী হলেন গজলক্ষ্মী।মা গজলক্ষ্মী র কৃপাতে দেবরাজ দেবরাজ ইন্দ্র হস্তীকে  বাহন রূপে পেয়েছিলেন। দুর্গাপূজা র পরের পূর্ণিমাতে এই মা লক্ষ্মী র পূজো হয়।

সন্তান লক্ষ্মী🙏_ এই লক্ষ্মী দেবী হলেন সন্তান সন্ততি প্রদানের দেবতা।এই লক্ষ্মী মায়ের কৃপায় সন্তান সুখ লাভ হয়।

বীরলক্ষ্মী🙏_মা লক্ষ্মী এই রূপে তাঁর ভক্তদের সাহস,উদ্যম,প্রদান করেন।এনার কৃপায় হতাশা,অলসতা ইত্যাদির নিরাময় হয়।

বিজয়ালক্ষ্মী🙏_এই রূপে মা লক্ষ্মী তাঁর ভক্তগণকে কোনো ভালো কাজে বিজয় প্রাপ্ত করান।

বিদ্যালক্ষ্মী🙏_এই রূপে মা লক্ষ্মী ভক্ত গণকে জ্ঞানরূপ ধন প্রদান করেন।তিনি তাদের সমস্ত রকম বিদ্যারূপ ঐশ্চর্য প্রদান করেন।

           🙏মা লক্ষ্মী র প্রনাম মন্ত্র 🙏

ওঁ বিশ্বরূপস্য ভার্যাসি পদ্মে পদ্মালয়ে শুভে।

সর্বত পাহিমাং নিত্যং দেবী মহালক্ষ্মী নমোহস্তুতে।🙏💐

       ‌‌ ‌‌   ‌‌                         কলমে_রাখী মুখোপাধ্যায়

             ____________________





,









Saturday, September 4, 2021

TEACHER'S DAY in Bharat(India).

 Our Regards and Pranam to ALL the Teachers in Bharat (India) and abroad.

This is the tribute to the teachers for their contribution to the society, started by our Ex President Sri Sarvapalli Radhakrishnan Sir, on His birthday.

Students from Nursery to University observe this in full love and respect to their Sir and Madams(Teachers) with some nice gifts. 

In this type of diversified country this has special significance to UNITE ALL ,surpassing the religion,caste and politics.


Featured Posts

সখারাম গণেশ পণ্ডিত: এক ভারতীয় যিনি আমেরিকার বর্ণবৈষম্যের বিরুদ্ধে ইতিহাস লিখেছিলেন

ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় যখন আমাদের দেশ ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে লড়ছিল, তখন এক ভারতীয় যুবক হাজার মাইল দূরে আমেরিকায় বর্ণবৈষম্যের...

Popular Posts