Translate

Friday, November 10, 2023

আমদের একটি প্রতিষ্ঠান শ্রীযোগ সেন্টার | শ্রীযোগ কি এবং কেন!






।। শ্রীযোগ সেন্টার ট্রাস্টের মুল মন্ত্র, প্রতিজ্ঞা, মনন সঙ্গীত ও জয়ধ্বনি ৷৷


।। মূল মন্ত্র ।।


শ্রী শ্রী শ্রীআনন্দময় আনন্দময়ী সসুশ্রী গুণশ্চগুণা , সসুশ্রী নির্গুণশ্চনির্ধণা , সসুশ্রী রূপশ্চরূপা , সসুশ্রী অরূপশ্চঅরূপা, শ্রী সদ, শ্রী ব্ৰহ্ম, শ্রী চৈতন্যশ্চ শ্রী চৈতনেভ্যোঃ নমঃ।


।। প্ৰতিজ্ঞা ।।


শ্রী শ্রী শ্রীবোধম্ শরণং গচ্ছামঃ। শ্রীধর্মম্ শরণং গচ্ছামঃ। শ্রীসংঘম্ শরণং গচ্ছামঃ।


৷৷ প্ৰাৰ্থনা ও মনন সঙ্গীত ।।


এ নব যুগের নবীনতন্ত্রে দীক্ষিত হয়ে মিলনমন্ত্রে শ্রী শ্রী শ্রীবোধের শরণ নিলাম। শ্রীধর্মের শরণ নিলাম, শ্রীসংঘের শরণ নিলাম।


অন্তরে যা পূর্ণ, তারে বহির্বিশ্বে চিনবো।


‘বিরাট আমি’ কে জানবো। বাহিরে যা কিছু হয়, ভিতরে হিসাব মেলাবো।

নিত্য যুক্ত থাকবো। প্রতিদিন ধ্যান করবো।

আমার ‘আমি’কে, ভিতরে বাহিরে চিনবো। নিজ প্রেমে সদা থাকবো।

সদাই একথা বলবো।

সকলকে সদা যে বলব। সদাই একথা বলবো।


যত গোলমাল, রোগ জঞ্জাল, প্রাণায়ামে ঠেলে সারাবো,

নিজেই নিজেকে সারাবো। নিজেই নিজেকে পড়াবো।

নিজেই নিজেকে বোঝাবো। নিজেই নিজেকে সারাবো।


।। জয়ধ্বনী ৷৷


জয় শ্রীশ্রী শ্রীনাথনাথশ্চ রঘুনাথশ্চদুর্গানাথশ্চ শান্তিনাথ কী জয়। 

Visioned by Sri Rajatsubhra Written by Sri Rakhi, Sri Aishi, Sri Usashri, Sri Arkaniv.


শ্রীযোগ সেন্টার

কোঙারপুর ।। পোষ্ট - সিহড় ।। জেলা - বাঁকুড়া


MSME Registration No.

UDYAM-WB-07-0004697


শ্রীযোগ সেন্টার কী এবং কেন ?


‘শ্রীযোগ সেন্টার' স্থাপনা স্বাভাবিক ক্রমেই হয়েছে ২০১৮ সালে। যেমনটি ঠিক 'শ্রী' যোগ। মহাবিশ্বের প্রতিটি কণায় কণায় শ্রী পরম সুন্দরের যে ছন্দময় বিন্যাস তারই সুরে যুক্ত হওয়ার নাম ‘শ্রী’ যোগ। তেমনি তার নিয়মিত অভ্যাস করার জন্য যে যোগ কেন্দ্রগুলি অনাদিকাল হতেই বর্তমান তারই সূত্র ধরে এই কেন্দ্রের প্রকাশ। এই ক্ষেত্র ‘শ্রী ক্ষেত্র’। কারণ এ নাম শিহড়। যা এসেছে ‘শ্রী হর’ থেকে। কামরূপা সকল কামনা পূরণকারিনী কামাখ্যাদেবী এখানে শ্রী শ্রী শাস্তিনাথের ভৈরবী। ধর্ম, অর্থ, কাম, মোক্ষ চারটি বর্গই এখানে পূর্ণভাবে লাভ করা যায়। শ্রী শ্রী ৺শান্তিনাথ জীউ এখানের স্থানীয় প্রধান দেবতা। মা সারদা স্বয়ং‘শ্রী', দেবী ত্রিপুরা সুন্দরীর অবতার। ভগবান শ্রীরামকৃষ্ণদেব মা সারদাকে ‘শ্রী’ বা ত্রিপুরাসুন্দরী রূপে পূজা করেছিলেন। আর সেই মায়ের প্রভাবে তাঁর জন্মভূমি, শিহড় , কো‌ঙারপুর অঞ্চল বিশেষ ভাবে ভাবমান। এই স্থানের মাহাত্ম্যই আলাদা। স্বয়ং শ্রীপুরী এটি। শ্রী সম্প্রদায়ের কৌলাঅবধূত শ্রী শিবানন্দ সরস্বতী ও শ্রী শ্যামানন্দ সরস্বতী পূজিতা ‘শ্রী’ রুপিনী রটন্তীকা দেবীর অধিষ্ঠান এক্ষেত্রে। এসব কথা মাথায় রেখে ‘শ্রীযোগ’ টি ঠিক কি ও কেমন করে তার অভ্যাস করা হবে, ভাবী কালে তা বোঝানো ও প্রচারের জন্য ‘শ্রী' যোগ সেন্টার তৈরী হল। ‘শ্রীযোগ’ শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণের পথে সর্বধর্মের সমন্বয়কারী এক সনাতন পথ। নিজ নিজ গুরুর মন্ত্র নিয়েই, নিজ নিজ ধর্মে থেকেই, সংসারের কাজের মধ্যেই শুধু জীবনের ছন্দটাকে একটু বদলে নিয়ে দীর্ঘায়ু ও আনন্দময় হবার রাস্তা হল শ্রীযোগ। একটু নিয়মিত অভ্যাস, একটু ব্যায়াম, একটু ছন্দে ছন্দে নিজের গুরু মন্ত্রে লীন হয়ে যাওয়ার আনন্দ। সেটিই শ্রীযোগে ‘বৈদিক সব ’ শিক্ষার মধ্যে দেওয়া হয় । দেখিয়ে দেওয়া হয় সংসারীরাও যোগী।


‘শ্রীযোগ সেন্টার' -এর কার্যগুলি হল


১। বাংলার ও ভারতের যোগীদের লেখা বইয়ের অনলাইন (www.indibengal.blogspot.com) (Bengal Spirit) লাইব্রেরী। 


২। বাংলার ও ভারতের যোগীদের শ্রী মঠগুলির মধ্যে সম্পর্ক স্থাপনের জন্য ওয়েবসাইট (www.ashraminfo.blogspot.com) ও সংগঠন তৈরী করা।


৩। বাংলা ক্যালেণ্ডার - যাতে ছোটো ছেলেমেয়েরা বাংলার ও ভারতের বিশেষ মনীষী ও অনুষ্ঠানের সম্পর্কে জানতে পারে। 


৪। শিক্ষা : ‘স্ত্রী যোগ’ শিক্ষা, দান, বৈদিক সবণের ট্রেনিং ও বেদ গবেষণা।


৫। কম মূল্যে বিপনণ শ্রীযোগ তৈল, শ্রীযোগ রোগহর চূর্ণ, দেশী ঘি, পোস্ত।


৬। সাধনক্ষেত্র, ধ্যান, জপ কেন্দ্রগুলি ও মঠগুলির সংযুক্তি ও পারস্পরিক সাহায্য। (https://ashraminfo.blogspot.com/ https://indibengal.blogsport.com


৭। দাতব্য চিকিৎসালয়।


৮। পায়ের যন্ত্রণার চিকিৎসা। 


৯। সারা বছর বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান। 


১০। সংসারী মানুষকে সম্মান প্রদান অনুষ্ঠান। 


১১। দুঃস্থদের বস্ত্র বিতরণ।


এখানে দেবতাদের নিত্যসেবা, অতিথিসেবা, ‘শ্রী' যোগ বিদ্যার অভ্যাস, বেদচর্চ্চা। কিছু হস্তশিল্প, কুটীরশিল্প, কিছু চাষবাস, ভেষজ, যোগ ও অ্যালোপ্যাথি সহযোগে চিকিৎসা ও বিশুদ্ধ প্রাকৃতিক পরিবেশ মানুষজন মনের শাস্তি খুঁজে পাবে। সেই চেষ্টা থেকে 'শ্রী যোগ সেন্টার’ সৃষ্টি হয়েছে।


সিহড় - কো‌ঙারপুরে বড়বাবা - শ্রী ৺রামব্রহ্মের উত্তরসূরী ডাঃ গুনময় মুখোপাধ্যায়ের বাড়ীর পাশেই তাঁরই দাদু শ্রী ভুতনাথ মুখোপাধ্যায়ের গৃহের বাস্তু জমির উপর এটি অবস্থিত। মানুষজনকে বোঝাতেই 'শ্রী যোগ সেন্টারের' স্থাপনা। এখানে বারোমাস শ্রী শ্রী দুর্গা বিরাজিতা। এ স্থান ভগবান শ্রী বিষ্ণু রঘুনাথজী ও শ্রীরাধাশ্যামজীর মিলনে বৈষ্ণবভাবে মণ্ডিত।


সেই স্থানে মানুষজন আসবেন, দেখবেন, বুঝবেন, থাকবেন। অন্যদেরও আনবেন, বলবেন, - এই সদিচ্ছা থেকে ‘শ্রীযোগ সেন্টার’ কাজ করবে।


আপনারা আশীর্বাদ করুন। আসুন। আমাদের সবাই আপন। সব ধর্ম, সব জাতি।


শ্রদ্ধা, প্রেম, ভালবাসা, বিশ্বাস এই আমাদের পাথেয়। সব ধর্মের লোক ‘শ্রীযোগ’ বুঝতে পারলে তার নিজস্ব ধর্ম পালনের আরও সুবিধা হবে।


‘শ্রীযোগ সেন্টার' -এর পরিকল্পনাগুলি হল


১। পরিবেশ ইকো সিটি, অবকাশ যাপনের গৃহ নির্মাণ।


২। স্বাস্থ্য : সর্ব সম্মত সার্বভৌম চিকিৎসা।


৩। মানুষের জন্য পুকুর সংস্কার (মাটির নিচে জল কম ব্যবহার)।


৪। জল সংরক্ষণ।


৫। কুটীর শিল্প, হস্তশিল্প, পরিবেশ অনুকুল চাষ।


এ কাজগুলি সুষ্ট ভাবে পরিচালনার জন্য আপনার সাধ্যমত কিছু অর্থ সাহায্য নিয়ে চিরতরে আপনার কাছে ঋণী হতে চাই। জানি আপনি হাত ঠিক বাড়াবেন।


ইতি


সদস্যগণ ও সেক্রেটারী 

'শ্রীযোগ সেন্টার'

কোঙারপুর, পোঃ - সিহড়, বাঁকুড়া

রেজিঃ- ১৯০৩০৬৪৪১


A/c No. 38489892015 // IFS Code - SBIN0012393 


Phone Pe - 7362988045@ybl


Our Facebook Page: Sri Yoga Centre/ Facebook



Saturday, October 28, 2023

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যেভাবে ভারতের সাংস্কৃতিক নবজাগরণকে পুনরুজ্জীবিত করছেন

প্রকাশনার তারিখ : ২৮শে অক্টোবর ২০২৩

INDOLOGY- একটি বিষয়।  তবে এখানে আসন্ন দিনগুলিতে স্বর্গীয় পৃথিবী সম্পর্কে কথা বলার জন্য............... অনুগ্রহ করে একজন অনুসরণকারী হন এবং অনুসরণ করার জন্য অন্যদের পরামর্শ দিন..........







পবিত্র মন্দিরগুলির পুনরুজ্জীবন, পুনরুদ্ধার এবং সংস্কারের মাধ্যমে ভারতীয় সংস্কৃতির পুনরুজ্জীবন একটি জাতির শক্তি এবং পরিচয় গঠনের ক্ষেত্রে সর্বোত্তম তাৎপর্য বহন করে।  একটি সমাজের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হল তার মূল্যবোধ, ঐতিহ্য এবং ভাগ করা অভিজ্ঞতার চূড়ান্ত পরিণতি, যা একতা এবং উদ্দেশ্যের বোধকে উৎসাহিত করে।  ভারতের ঐক্য তার সংস্কৃতিতে গভীরভাবে প্রোথিত, যা 5000 বছরেরও বেশি সময় ধরে সমৃদ্ধ হয়েছে এবং ভৌগলিক ও রাজনৈতিক সীমানা অতিক্রম করে একীভূতকারী শক্তি হিসাবে কাজ করে।

ভারতীয় সংস্কৃতির কেন্দ্রবিন্দু হল হিন্দুধর্ম, যা শুধুমাত্র একটি ধর্ম নয় বরং একটি ব্যাপক জীবনধারা।  ভারতীয় সংস্কৃতির নীতিগুলি হিন্দুধর্মের নীতিগুলির সাথে এবং এর সহাবস্থানের মূল দর্শন এবং বাসুধৈব কুটুম্বকমের সাথে জড়িত।  হিন্দুধর্ম সেই ভিত্তি প্রদান করেছে যার উপর বিভিন্ন উপ-সংস্কৃতির উদ্ভব হয়েছে এবং সময়ের সাথে সাথে বিকশিত হয়েছে, যা ভারতীয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সমৃদ্ধ ট্যাপেস্ট্রিতে অবদান রেখেছে।

 ইতিহাস জুড়ে, ভারতের সংস্কৃতি আক্রমণকারীদের এবং উপনিবেশকারীদের কাছ থেকে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে যারা এর সাংস্কৃতিক বুনন ভেঙে ফেলার লক্ষ্য রেখেছিল।  ইসলামিক আক্রমণকারীরা মন্দিরগুলিকে লক্ষ্যবস্তু করেছিল, যেগুলি কেবল উপাসনার স্থানই ছিল না শিক্ষা, শিল্প, নৃত্য, সঙ্গীত এবং সংস্কৃতির কেন্দ্রও ছিল।  এই চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও, ভারতের সাংস্কৃতিক স্থিতিস্থাপকতা সময়ের পরীক্ষায় দাঁড়িয়েছে।

সাংস্কৃতিক পুনরুজ্জীবনের মধ্যে রয়েছে ভাগ করা সাংস্কৃতিক দিকগুলির পুনরুদ্ধার এবং পুনরুজ্জীবন যা উপনিবেশ, নিপীড়ন বা সাংস্কৃতিক আধিপত্যের কারণে ক্ষয়প্রাপ্ত হতে পারে।  এই পুনরুজ্জীবন অর্জনের একটি বিশিষ্ট উপায় হল পবিত্র মন্দিরগুলির পুনরুদ্ধার এবং সংস্কারের মাধ্যমে, যেগুলি ভারতের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতীকী ভান্ডার।  এই মন্দিরগুলি শিল্প, শিক্ষা, আধ্যাত্মিকতা এবং সংস্কৃতির কেন্দ্র ছিল, যা ভারতের সমৃদ্ধ ইতিহাসের সারাংশকে মূর্ত করে।

 মধ্যযুগীয় সময়কালে, ভারতীয় সংস্কৃতি পুনরুজ্জীবিত হয়েছিল আদি শঙ্করাচার্যের দ্বারা,  যিনি ভারতবর্ষের চার কোণে, দেশের অন্তর্নিহিত সাংস্কৃতিক ঐক্য ও অখণ্ডতা বদ্রীনাথ, রামেশ্বরম, দ্বারকা এবং পুরী নামে চার ধামকে পবিত্র করেছিলেন।  সাম্প্রতিক সময়ে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে একটি সাংস্কৃতিক জাগরণ দ্বারা চালিত এই মন্দিরগুলিকে পুনরুজ্জীবিত এবং পুনরুদ্ধার করার জন্য একটি সমন্বিত প্রচেষ্টা করা হয়েছে।  প্রধানমন্ত্রী মোদির উদ্যোগগুলি ভারতের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য একটি গভীর-মূল প্রতিশ্রুতি প্রতিফলিত করে।  অযোধ্যায় রামমন্দির নির্মাণ এবং কাশী বিশ্বনাথ করিডোর, উজ্জয়নে মহাকাল, কেদারনাথের সৌন্দর্যায়ন এবং এই জাতীয় অনেক প্রকল্প এই প্রচেষ্টার উদাহরণ দেয়।  এই প্রকল্পগুলো ধর্মীয় গুরুত্বের বাইরে যায়;  তারা সাংস্কৃতিক জাতীয়তাবাদ এবং গর্বের পুনরুত্থানকে নির্দেশ করে।

মন্দিরের পুনরুজ্জীবন সাংস্কৃতিক পুনরুত্থানের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে, ভারতের সাংস্কৃতিক পরিচয়ের স্তম্ভ হিসেবে কাজ করে।  এই উদ্যোগগুলি কেবল শারীরিক কাঠামোই পুনরুদ্ধার করে না বরং তাদের মূর্ত সাংস্কৃতিক চেতনাকেও পুনরুজ্জীবিত করে।  প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্ব একটি সাংস্কৃতিক নবজাগরণকে উৎসাহিত করতে, লোকেদের তাদের ঐতিহ্যের সাথে পুনরায় সংযুক্ত করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে।

 তদুপরি, প্রধানমন্ত্রী মোদির উদ্যোগগুলি মন্দির নির্মাণ এবং পুনরুদ্ধারের বাইরেও প্রসারিত।  সেগুলি ধর্মীয় পর্যটনের প্রচার, ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলির পুনরুদ্ধার এবং চুরি হওয়া নিদর্শনগুলির প্রত্যাবর্তন সহ একটি সাংস্কৃতিক পুনরুজ্জীবনের জন্য একটি সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি অন্তর্ভুক্ত করে।  তিনি যেখানেই যান ভারতের লুণ্ঠিত ও চুরি হওয়া সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনেন।  তাঁর নেতৃত্বে সাংস্কৃতিক পুনরুজ্জীবন শুধুমাত্র ধর্মীয়তার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয় বরং একটি বিস্তৃত আবেদনকে অন্তর্ভুক্ত করে যা হিন্দুদের বিভিন্ন বর্ণালীর সাথে অনুরণিত হয়।  21শে জুনকে যোগ দিবস হিসাবে ঘোষণা করার পরে কীভাবে যোগ, যা বিশ্বের কাছে ভারতের উপহার, জাতিসংঘের (UN) অংশ হয়ে উঠেছে তা এই সত্যের একটি সাক্ষ্য যে প্রধানমন্ত্রী মোদি ভারতীয় সংস্কৃতি এবং এর মৌলিক প্রচারের জন্য আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মগুলি ব্যবহার করছেন,  স্বামী বিবেকানন্দ শিকাগোতে তাঁর ভাষণ দিয়ে যা করেছিলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদী তাঁর বিভিন্ন প্রচেষ্টায় তা করছেন।

সংক্ষেপে, পবিত্র মন্দিরগুলির পুনরুজ্জীবন, পুনরুদ্ধার এবং সংস্কারের মাধ্যমে ভারতীয় সংস্কৃতির পুনরুজ্জীবন হল জাতির সমৃদ্ধ ঐতিহ্যকে পুনরুজ্জীবিত করার একটি বহুমাত্রিক প্রচেষ্টা।  প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্ব এই সাংস্কৃতিক পুনরুত্থানে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে, সাংস্কৃতিক পুনর্জাগরণের একটি নতুন যুগের মঞ্চ স্থাপন করেছে এবং মানুষকে তাদের শিকড়ের সাথে পুনরায় সংযুক্ত করেছে।

এখন ভারত সাংস্কৃতিক পুনরুজ্জীবনের দিকে তার যাত্রা চালিয়ে যাচ্ছে, পবিত্র মন্দিরগুলির পুনরুদ্ধার জাতির স্থায়ী চেতনার প্রমাণ হিসাবে দাঁড়িয়েছে, সংস্কৃতি, পরিচয় এবং ঐক্যের মধ্যে গভীর সম্পর্ককে শক্তিশালী করে তুলছে।

তথ্যসূত্র - Google, Wikipedia 

(ছবি Google থেকে সংগৃহীত)

Featured Posts

Basic Instinct in Vedic Age

'VEDIC SOBON' : The Discovery of 'SriDoctor', Dr Rajatsubhra Mukhopadhyay,- A New Contribution to the INDOLOGICAL RESEARCH...

Popular Posts